২০২৪ সালের দাউদের ট্যাবলেট এর নাম এবং দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ
২০২৪ সালে দাউদের ট্যাবলেট এর নাম ও দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধগুলোর নাম নিয়েই আজকের আর্টিকেল। দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ ও দাউদের ট্যাবলেট এর নাম জানার জন্য আপনাকে সম্পূর্ন আর্টিকেলটি পড়তে হবে। তাহলে চলুন দাউদ হলে কি কি খাওয়া নিষেধ, দাউদের ট্যাবলেট এর নাম এবং দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ সম্পর্কে জানা যাক।
২০২৪ সালে দাউদের ট্যাবলেট এর নাম ও দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ। |
দাউদের ট্যাবলেট এর নাম ও দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ এর নাম আজকের আর্টিকেলে জানবেন তা কিন্তু না। এর পাশাপাশী জানবেন দাউদ কিভাবে ভালো হয়, দাউদের স্থায়ী চিকিৎসা, দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম এইরকম বিষয়গুলো। এছাড়াও জানবেন দাউদের ঘরোয়া চিকিৎসা, দাউদ হলে কি কি খাওয়া নিষেধ, দাউদের এন্টিবায়োটিক ওষুধ ইত্যাদি।
সূচিপত্রঃ ২০২৪ সালে দাউদের ট্যাবলেট এর নাম ও দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ।
ভূমিকাঃ
আমাদের প্রায় সকলেরই দাদ বা দাউদ হয়ে থাকে। কেউ সঠিকভাবে না জেনেই কোন একটা ক্রিম বা মলম এনে ব্যবহার করে। এতে কখন ভালো হয় আবার কখনো এর বিপরিতও ঘটে।
তাই দাদ বা দাউদ হলে অবশ্যই ভালোভাবে জেনেশুনে এর চিকিৎসা করাতে হবে। দাউদের ট্যাবলেট এর নাম ও দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ সম্পর্কে জানার আগে দাদ বা দাউদ কী তা জেনে নিন।
দাদ বা দাউদ কী
দাদ হলো একটি ছএাক জনিত অসুখ। দাদ একটি সংক্রাম চর্মরোগ। দাদ আর দাউদ একই। দাদ বা দাউদ হলো একটি চর্মরোগ যা শরীরে ঘা এর মতো বের হয়। দাউদ বা দাদ একটি মারাত্মক রোগ। দাদ বা দাউদ কী তা জানলেন দাউদ কিভাবে ভাল হয় তা এখন জেনে নিন।
দাউদ কিভাবে ভাল হয়
দাওয়াত যেভাবে ভালো করা যায় তার কিছু পরামর্শ। এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে দাউদ।ওষুধ মলম খেয়েও এখন দাও দাও কমতেছে না। তার জন্য আমাদের ঘরোয়া কিছু টিপস ব্যবহার করতে হবে। পাশাপাশি ঔষধ গ্রহণ করতে হবে।
শরীরে দাউদ দেখলে সাবান ব্যবহার করা যাবে না তারপরে শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। না খেলে নারকেলের তেল হলুদ ও গন্ধক দিয়ে কি ঘরোয়া ওষুধ তৈরি করলেও হলে তাড়াতাড়ি ভালো হয় সম্ভাবনা থাকে।
এই উপাদানগুলো যদি শরীরে ভালোভাবে অনুষ্ঠানগুলো তো লাগানো হয় তবে দ্রুত দাউদ ছেড়ে যাবে। এছাড়াও আমাদের অবশ্যই আসলে ওষুধ মলম লোশন শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে।
সবসময় পরিষ্কার থাকতে হবে গরম থেকে বিরত থাকতে হবে। দাউদ কিভাবে ভাল হয় জানলেন দাউদের স্থায়ী চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিন এখন।
দাউদের স্থায়ী চিকিৎসা
কিভাবে বুঝব আমাদের দাউদ হয়েছে।শরীরের বিভিন্ন জায়গায় বিশেষ করে ভারতের স্থানগুলোতে বেশি হয় যেখানে আমরা বেশি পরিমাণ ঘেমে যায়। একটি গোলাকৃতি লালচে দানাযুক্ত তিন মত এটি দেখা যায়। তারপর এটি ক্রমান্বয়ে বড় হতে থাকে।
বের হলে প্রচন্ড চুলকানি হয় এবং এর সাথে ছোট ছোট পুষ থাকতে পারে। খাওয়ার পর যদি আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা নেই তাহলে ডাক্তার সহজে এটা আইডেন্টিফাই করতে পারে।
ভালো করতে হলে প্রথমে আমাদের এই ফার্মেসির দোকান থেকে পরামর্শ ছাড়া ওষুধ নেওয়া যাবে না। প্রথমেই আমাদের ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। ডাক্তার দেখে আইডেন্টিফাই করে সে সেটা নির্ণয় করার পর আমাদের যে ওষুধপত্র দিবে সেগুলো আমাদের খেতে হবে।
ব্যবহার করার জন্য কোন লোশন বা মলম নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে। আমাদের এই অসুখ যদি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে গা ঘামানো যাবে না এবং আমাদের ব্যবহারের যে জিনিসপত্র গুলো আছে সেগুলো আলাদা করতে হবে।
এই বিয়মগুলো মেনে চললে দাউদ স্থায়িভাবে ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। দাউদের স্থায়ী চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে জানলেন এইবার জেনে নিন দাউদের অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ সম্পর্কে।
দাউদের অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ
আমাদের দাউদ ভালো করার জন্য অবশ্যই কিছু ওষুধ এন্টিবায়োটিক ওষুধ খেলে আমাদের দাউদ ভালো সম্ভাবনা অনেক তাড়াতাড়ি হয়। ব্লাউজের কিছু এন্টিবায়োটিক ওষুধ আছে।
সে ওষুধগুলো হল, ফ্লুগাল,এক্রিফান, ওমাস্টিন ক্যাপসুল এসব অ্যান্টিবায়োটিক। দাউদের অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ সম্পর্কে জানলেন এইবার জেনে নিন দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম সম্পর্কে।
দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম
দাউদের ট্যাবলেট এর নাম জানার আগে দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম সম্পর্কে জেনে নিন। দাউদ একটি খুব অস্বস্তিকর রোগ।
যা থেকে আমরা মুক্তি পেতে চাই এবং খুব সহজে ভালো হয় না এইটা ভালো করার জন্য আমাদের মলম ব্যবহার করতে হয়। অবশ্য চিকিৎসকের পরামর্শ এবং নিয়ম মেনে যদি ব্যবহার করি তাহলে খুব দ্রুত ভালো হয়ে যায়। দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম গুলোর নাম হলোঃ
- রেনাসন ক্রিম।
- লুলির জল ক্রিম।
- ইকোনেট ক্রিম।
- টারবিন।
পেভিসনএই মলমগুলো আপনাদের জন্য খুবই উপকারে আসবে এবং খুব দ্রুত ভালো হয়ে যাবে আশাকরা যায় তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম সম্পর্কে জানলেন এইবার জেনে নিন দাউদের লোশনের নাম গুলি সম্পর্কে।
দাউদের লোশনের নাম গুলি
দাউদের ট্যাবলেট এর নাম জানার আগে দাউদের লোশনের নাম গুলি জেনে নিন। দাউদ এর জন্য আমরা যে লোশনগুলো ব্যবহার করব সেগুলো আমাদের নিয়মিত ব্যবহার করতে হবে এবং নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে আমাদের ব্যবহার করতে হবে। এখন আমরা লোশন গুলি সম্পর্কে জানবো।
- টারবোফিন লোশন
- অক্রিফান লোশন
আরো কিছু লোশন আছে। যা ব্যবহারে ফলে দাউদ ভালো হয়ে যাবে। দাউদের লোশনের নাম গুলি সম্পর্কে জানলেন এইবার জেনে নিন দাউদের ক্রিম এর নাম ও দাম কত।
দাউদের ক্রিম এর নাম ও দাম কত
আমরা দাউদ নামক এই যন্ত্রণা রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বাজার থেকে বিভিন্ন মলম কিনে আনি।এখন এই দাউদের ক্রিম এর নাম ও দাম সম্পর্কে জানবো।- ইকো নেট ক্রিম ক্রিমের মূল্য হল ৪০০ টাকা
- রেনাসন ক্রিম ক্রিমের মূল্য হল ৬০ টাকা
- tarbifin ক্রিমের মূল্য হল ২০০ টাকা
- অক্সিফান ক্রিমের মূল্য হল ৯০ টাকা
- পেভিসন ক্রিমের মূল্য হল ৮৮ টাকা
আরো অনেক ক্রিম বাজারে আছে। দাউদের ক্রিম এর নাম ও দাম কত জানলেন দাউদের ট্যাবলেট এর নাম এইবার জেনে নিন।
দাউদের ট্যাবলেট এর নাম
দাউদ আমাদের কম বেশি প্রায় মানুষেরই আছে। এটি ওষুধের দ্বারা ভালো করা যায়। এবং আমরা যদি খাই তাহলে আমরা খুব সহজেই রোগ থেকে মুক্তি পাই। নিয়ম মেনে ওষুধগুলো খেতে হবে। দাউদ একটি ছত্রাক জনিত চর্মরোগ। এর মূল সমস্যা হলো চুলকানি।
এই চুলকানি খুবই অস্বস্তিকর হয়ে থাকে।দাউদ নিয়ে আমরা যদি কেউ বাইরে যাই তাহলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়তে হয়। কিছু জায়গায় দাউদ বের হয় যার ফলে মানুষের সামনে চুলকানো যায় না যা খুবই অস্বস্তিকর একটা পরিবেশ তৈরি করে। তাই আমরা দাউদ থেকে বাঁচার জন্য ঔষধ সেবন করব ।
গরমের সময় এই রোগটি সাধারনত বেশি হয়ে থাকে। এগুলো বের হয় বগল, মাথায়, পা ইত্যাতি জায়গায়। পায়ে বের হলে তো জুতাও ব্যবহার করা যায় না যা খুবই অস্বস্তিকর একটা বিষয় তৈরি করে।
দাউদের জায়গায় চুলকায় এবং ঘা হয়ে পুচ বের হয় । দাউদ যদি সীমিত আকারে দেখা যায় তখনই সাথে সাথে আমাদের ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ মতো কিছু ক্যাপসুল আমাদের গ্রহণ করতে হবে তা হলোঃ
- Ring gruard 12mg
- ফ্লুগাল
- ইমিপেনেম
- নেটিলমাইসিন
- কানামাইসিন
এগুলো ঔষধ খেতে হবে। তাহলে আমরা সহজে এই রোগগুলো থেকে মুক্তি পাব। আমাদের ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং চিকিৎসক যে নিয়মে আমাদের ওষুধ খেতে বলবে সেই নিয়মে আমাদের ওষুধ খেতে হবে।
কোন অবহেলা করা যাবে না কারণ এটি খুবই মারাত্মক ধরনের অস্বস্তিকর একটি চর্ম রোগ। শুধু দোকান থেকে ওষুধ কিনে এনে খাওয়া যাবে না কারণ ভালো হওয়ার পরিবতে এর বিপরীত হতে পারে এবং শরীরের ক্ষতি হতে পারে।
তাই আমাদের প্রয়োজন পরামর্শ নিয়ে ওষুধ, সাবা্ ক্রিম যেটাই হোক ব্যবহার করতে হবে। দাউদের ট্যাবলেট এর নাম জানলেন এইবার জেনে নিন দাউদ এর সবচেয়ে ভালো ওষুধ সম্পর্কে।
দাউদ এর সবচেয়ে ভালো ওষুধ
দাউদের জন্য আমরা অনেক ধরনের ওষুধ খেয়ে থাকি। এই ওষুধ গুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভালো ওষুধগুলো হলোঃ
- Fulgal 50 mg tablet
- ভরি ২০০
- Itra 100 mg capsule
- Derma 50 mg tablet
- Terbin 250 mg tablet
এই ওষুধগুলো দাওয়াতের খুব ভালো কাজ করে। খেলে আমরা কোন সময়ের মধ্যে আমাদের দাওয়াতের রোগ থেকে থেকে মুক্তি পাবো। দাউদ এর সবচেয়ে ভালো ওষুধ কি জানলেন এইবার জানুন দাউদ হলে কি কি খাওয়া নিষেধ।
দাউদ হলে কি কি খাওয়া নিষেধ
দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ সম্পর্কে জেনেছেন এখন জেনে নিন দাউদ হলে কি কি খাওয়া নিষেধ। দাউদ হইলে আমাদের যেসব খাবার খাওয়া যাবে না সেগুলোর মধ্যে হল। দাউদ আর এলার্জি কিছুটা এক রকমেরই রোগ।
দাউদ ব্যানার্জি হলে আমাদের করুন মাংস পেয়ে কোন পুইশাক মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার থেকে বিরত থাকতে হবে লাল শাক, চিংড়ি মাছ। তাও ধরে এই খাবারগুলো খাওয়া যাবেনা। দাউদ হলে কি কি খাওয়া নিষেধ জানলেন এইবার জেনে নিন দাউদের ঘরোয়া চিকিৎসা।
দাউদের ঘরোয়া চিকিৎসা
দাউদের ট্যাবলেট এর নাম জেনেছেন এখন জানুন দাউদের ঘরোয়া চিকিৎসা পদ্ধতি। আমাদের দাউদের সমস্যা হলে সব সময় চিকিৎসকে পারমশ না নিয়েও কিছু ঘরোয়া উপায়েও আমাদের কিছু দাউদ ভালো করা যায় ।
কাঁচা পেঁপেঃ আমাদের যদি কারো দাওয়াত থাকে এবং দাওয়াতে যদি আমরা কাঁচা পেঁপে পেটে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে রাখি তাহলে ভালো হয়ে যাবে। ভালো ফলাফল পেতে দিনে প্রতিদিন দুই থেকে তিনবার দিতে হবে এবং 10-15 মিনিট রেখে দিতে হবে।
আপেল সিডার ভিনেগারঃ যদি আমরা আপেল সিডার ভিনেগার কিছুদিন তুলতে করে আক্রান্ত স্থানে লাগে তাহলে খুব শীঘ্রই ভালো হয়ে যাবে।
নারিকেলের তেলঃ আমরা যদি নারকেলের তেল আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে রাখি তাহলে খুব দ্রুত সারিয়ে দেয় বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের এলার্জি সমস্যা দূর করে দেয়।
ঘৃতকুমারীঃ ঘৃতকুমারীর রস যদি আমরা দাউদের উপর লাগিয়ে রাখি।কয়েকদিনের মধ্যে একদম ভালো হয়ে যায়।
অ্যালোভেরাঃ আমরা জানি অ্যালোভেরা ত্বকের উজ্জ্বলতা চুল সুন্দর করতে সাহায্য করে এবং তবে আমরা দাউদ থেকে রক্ষা পেতে পারি আক্রান্ত স্থানে এলোভেরার রস যদি আমরা সারারাত লাগিয়ে রাখি তাহলে এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করলে দাউদ তাও ছেড়ে যাবে।
কাঁচা হলুদঃ কাঁচা হলুদের মাধ্যমে আমরা দাওয়াত ভালো করতে পারি। কাঁচা হল পেটে নিয়মের পাতার রস হয় এলোভেরা রসের সাথে মিশিয়ে যদি আমরা আক্রান্ত স্থান না লাগিয়ে রাখি তবে আমাদের খুব দ্রুত দাউদ ভালো হয়ে যাবে।
পুদিনা পাতাঃ আমরা যদি পুদিনা পাতায় বেটে দাউদে লাগিয়ে রাখি তবে আমাদের দাওয়াত অনেক তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যাবে।
রসুনঃ এর মধ্যে থাকে আন্টি ফাঙ্গালগুন। রসুনও যদি আমরা আমাদের দাউদের স্থানে লাগিয়ে রাখি তবে আমাদের খুব সহজে দাউদ দূর হয়ে যাবে।
আমাদের শরীর অতিরিক্ত ঘামার জন্য আমরা প্রায় এই অসুখে ভুগে থাকি। শরীরকে ঠান্ডা রাখা এবং ঘেমে গেলে তা পানি দিয়ে মুছে নেওয়া এবং শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য যেসব করণীয় সেসব কাজকর্ম করা। শেষে বলি আমরা ঘোরায়া উপায়ে খুব সহজেই দাউদ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
জানবো আমরা ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url