জীবন বীমা কর্পোরেশন কি সরকারি-জীবন বীমা কর্পোরেশন পলিসি চেক এবং সুবিধা

জীবন বীমা কর্পোরেশন কি সরকারি নাকি বেসরকারি ও জীবন বীমা কর্পোরেশন পলিসি চেক এবং জীবন বীমার সুবিধা আসুবিধা নিয়েই আজকে লিখা। জীবন বীমা কর্পোরেশন কি সরকারি নাকি বেসরকারি ও জীবন বীমা কর্পোরেশন পলিসি চেক এবং জীবন বীমার সুবিধা আসুবিধা জানার জন্য পুরো আর্টিকেল ভালো করে পড়তে হবে।

জীবন বীমা কর্পোরেশন কি সরকারি। জীবন বীমা কর্পোরেশন পলিসি চেক এবং সুবিধা। জানবো আমরা। janbo amra
জীবন বীমা কর্পোরেশন কি সরকারি। জীবন বীমা কর্পোরেশন পলিসি চেক এবং সুবিধা।
জীবন বীমা কর্পোরেশন পলিসি চেক ও জীবন বীমা কর্পোরেশন কি সরকারি নাকি বেসরকারি এবং জীবন বীমার সুবিধা আসুবিধা শুধু জানবেন তা নয়। এই বিষয় ছাড়াও জানবেন জীবন বীমা প্রিমিয়াম প্রদান জাবেদা, জীবন বীমা কর্পোরেশন শিক্ষা বীমা, জীবন বীমা কি জায়েজ, জীবন বীমা কাকে বলে ইত্যাদি বিষয়সূহ।

সূচিপত্রঃ জীবন বীমা কর্পোরেশন কি সরকারি নাকি বেসরকারি ও জীবন বীমা কর্পোরেশন পলিসি চেক এবং জীবন বীমার সুবিধা অসুবিধা

ভূমিকাঃ 

অনেকেই জীবন বীমা করতে চান কিন্তু জীবন বীমা সম্পর্কে তেমন জানেন না। এই আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে আপনি জীবন বীমা সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য জানতে পারবেন। জীবন বীমা কর্পোরেশন কি সরকারি নাকি বেসরকারি ও জীবন বীমা কর্পোরেশন পলিসি চেক এবং জীবন বীমার সুবিধা আসুবিধা ইত্যাদি বিষয় জানা যাক তাহলে। জীবন বীমা কর্পোরেশন কি সরকারি জানার আগে জেনে নিন জীবন বীমা কাকে বলে। 

জীবন বীমা কাকে বলে 

জীবন বীমা কর্পোরেশন পলিসি চেক জানার আগে জীবন বীমা কাকে বলে জানুন। জীবন বীমা এমন একটি চুক্তি যা একজন বীমা গ্রহীতা ও বীমা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সম্পাদিত হয়ে থাকে, যেখানে বীমা প্রতিষ্ঠান নিশ্চয়তা করে যে বীমা গ্রহিতার মৃত্যু হলে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে অর্থ বীমা প্রতিষ্ঠান প্রদান করবে বীমাগ্রহীতা উত্তরাধিকারী হবে।

চুক্তি বা শর্ত অনুসারে বীমা গ্রহীতা অসুস্থ হলেও বিমা গ্রহীতা অর্থ পেয়ে থাকে। বীমা গ্রহীতার সুবিধা হচ্ছে মানসিক শান্তি লাভ কারন তার অর্থ মৃত্যুর পর তার উত্তরাধিকারী অর্থ পেয়ে থাকে এতে তাদের আর্থিক কোন সমস্যা হবে না। এই পদ্ধতি আর্থিক সুবিধা লাভের জন্য ব্যবহার করা হয়।

এই বীমা সতর্কতার সাথে বীমা গ্রহিতা গ্রহণ করেন এবং শর্তাবলী উল্লেখ করেন। জীবন বীমা আইনগত চুক্তির শর্তাবলী এবং এবং বীমা চুক্তির আওতা দ্বারা সীমাবদ্ধ। এখানে কিছু শর্তাবলী উল্লেখ থাকে এবং গ্রহীতাকে তা মানতে হয়।

যেমন আত্মহত্যা, যুদ্ধ প্রভূতির কারণে ইচ্ছাকৃত মৃত্যু হলে কর্তৃপক্ষ থেকে বীমা গ্রহীতার উত্তরাধিকারী কোনরূপ অর্থ পাবে না। জীবন বীমা কাকে বলে জানলেন এইবার জেনে নিন ডাক জীবন বীমা কি।

ডাক জীবন বীমা কি

ডাক জীবন বীমা ডাক বিভাগের সরকারি একটি প্রতিষ্ঠান। অন্যান্য জীবন বীমার মতোই ডাক জীবন বীমা দীর্ঘ মেয়াদি যথেষ্ট সম্পদ তৈরি করে আমাদের পরিবারকে রক্ষা করে। 

আমরা যখন একটি পরিবার হারাই তখন আমাদের ডাক জীবন বীমা কাজে আসে জীবনে প্রথম সদস্য হয়ে। এই বিমার ওপরের পরিমাণ এর সীমা হল ৫০০০০০০ নিম্ন সীমা হল ২০০০০। ডাক জীবন বীমা কি জানলেন এইবার জানুন জীবন বীমা কর্পোরেশন কি সরকারি। 

জীবন বীমা কর্পোরেশন কি সরকারি

জীবন বীমা কর্পোরেশন একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। জীবন বীমা কর্পোরেশন ১৯৭৩ সালের ১৪ই মে ইন্সুরেন্স এক্ট, ১৯৩৮ ইন্সুরেন্স রুলস, ১৯৫৮ বাংলাদেশ কর্পোরেশন অ্যাক্ট, ১৯৭৩ অধীনে ১৫ লক্ষ ৭০ কোটি টাকার ঘাটতি দায় নিয়ে জীবন বীমা কর্পোরেশন সরকারি প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপ্রতির ৯৫ তম আদেশে বলে বাংলাদেশের সকল বীমা কোম্পানি গুলোকে জাতীয়করণ করে ৫ টি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এই পাঁচটি বীমা কোম্পানির নাম হলঃ

  • তিস্তা বীমা কর্পোরেশন
  • কর্ণফুলী বীমা কর্পোরেশন
  • বাংলাদেশ জাতীয় বীমা কর্পোরেশন
  • সুরমা জীবন বীমা কর্পোরেশন 
  • রুপসা জীবন বীমা কর্পোরেশন। 

এগুলোকে একত্র করে জীবন বীমা কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত করা হয়। জীবন বীমা কর্পোরেশন কি সরকারি জানলেন এইবার জানবেন বাংলাদেশের জীবন বীমা কোম্পানির তালিকা।

বাংলাদেশের জীবন বীমা কোম্পানির তালিকা

বাংলাদেশের বীমা কোম্পানির তালিকা গুলো হচ্ছে বাংলাদেশে মোট ৮০ টি বীমা কোম্পানি বীমা সেবা দিচ্ছে যার মধ্যে ৩৪ টি লাইভ বীমা কোম্পানি এবং ৪৬ টি নন বীমা কোম্পানি। লাইভ বীমা কোম্পানির মধ্যে একটি হলো সরকারি বাকি ৩৩ টি বেসরকারি মালিকানাধীন।

অন্যদিকে নন লাইভ বীমা কোম্পানিগুলোর মধ্যে একটি হলো সরকারি আর বাকি ৪৫ টি বেসরকারি মালিকানাধীন। বাংলাদেশের জীবন বীমা কোম্পানির তালিকা জানলেন এইবার জেনে নিন জীবন বীমা কর্পোরেশনস পলিসি বোনাস।

জীবন বীমা কর্পোরেশনস পলিসি বোনাস

জীবন বীমা প্রিমিয়াম প্রদান জাবেদা জানার আগে জীবন বীমা কর্পোরেশনস পলিসি বোনাস জেনে নিন। জীবন বীমা কর্পোরেশন্স পলিসি বোনাস প্রতি হাজার টাকা বীমা অংকের জন্য ২০ টাকা করে বোনাস দেয়।

এ নিশ্চিত বোনাস পলিসি মেয়াদপূর্তীর সময় অথবা কেউ মারা গেলেও বিমাঙ্কের সাথেই তা প্রদান করা হয়। পরিকল্পনাটি ১৫,২০,২৫,৩০ বছর মেয়াদি বীমা গ্রহীতাদেরই গ্রহণযোগ্য এবং বীমা পলিসির মতোই গ্রহণযোগ্য নিশ্চিত।

বীমা গ্রহীতাদের মেয়াদপূর্তি কালীন সর্বোচ্চ বয়স ৭০ এবং উন্নতমান শ্রেণীভুক্তদের বেলায় হবে ৬৫ বছর। তাই বলা যাই জীবন বীমা কর্পোরেশনস পলিসি বোনাস জীবন বীমার মতই নিশ্চিত। জীবন বীমা কর্পোরেশনস পলিসি বোনাস জানলেন এইবার জেনে নিন জীবন বীমা কর্পোরেশন পলিসি চেক সম্পর্কে।

জীবন বীমা কর্পোরেশন পলিসি চেক

জীবন বীমা কর্পোরেশন পলিসি চেক হলো কর্মজীবনে অকাল মৃত্যুতে আর্থিক নিরাপত্তা এবং অবসরের সময় যে পেনশনটা পাওয়া হয় তাকেই জীবন বীমা কর্পোরেশন পলিসি চেক বলা হয়।

জীবন বীমা প্রিমিয়াম প্রদান জাবেদা

জীবন বীমা প্রিমিয়াম প্রদান জাবেদা এখানে উত্তোলন হিসাব হবে ডেবিট। প্রতিষ্ঠান যদি মালিকের কোন ব্যক্তিগত খরচ বহন করে তখন তার মালিকের উত্তোলন হিসাব ডেবিট করতে হবে। জীবন বীমা প্রিমিয়াম প্রদান জাবেদা জানলেন এইবার জেনে নিন ডাক জীবন বীমা ওয়েবসাইট সম্পর্কে।

ডাক জীবন বীমা ওয়েবসাইট

জাতীয় সঞ্চয় ব্যুরো বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা বাণিজ্যিক ব্যাংক সমূহ এবং ডাকঘর থেকে ক্রয় কৃত বীমা সমূহকে ডাক জীবন বীমা বলে। জীবন বীমা সরকার কর্তৃক পরিচালিত হয়ে থাকে। ১৯ থেকে ৫৩ বছর বয়সী সকল শ্রেণীর পেশার মানুষ এ বীমা করতে পারে।

বাংলাদেশের নাগরিকরায় ডাক জীবন বীমা করতে পারে। এটি হলো ডাক জীবন বীমা ওয়েবসাইট। ডাক জীবন বীমা ওয়েবসাইট জানলেন এইবার জেনে নিন জীবন বীমা কর্পোরেশন পেনশন স্কিম সম্পর্কে।

জীবন বীমা কর্পোরেশন পেনশন স্কিম

জীবন বীমা কর্পোরেশন পেনশন স্কিম যে কারণে একজন ব্যক্তি করবে তা হলো মানুষ ভালোভাবে বেঁচে থাকার জন্য বার্ধক্য সচ্ছলতা ভাবহীন ও নিশ্চিত রাখে। সচ্ছলতাহীন জীবনে অন্যের উপর নির্ভরশীলতা না হয়ে আর্থিক স্বচ্ছলতা নিশ্চিত করে জীবন বীমা কর্পোরেশন পেনশন স্কিম।

একজন মানুষের জন্য সবচেয়ে সেরা পদ্ধতি, একজন ব্যক্তি অবসর সময়ও কিছু অর্থ আয় করতে পারে এতে অন্যের উপর নির্ভরশীল হতে হয় না। জীবন বীমা পেনশন বীমা নিরাপত্তা ও ভাবনাহীন অবসর একটি জীবন। জীবন বীমা কর্পোরেশন একমাত্র রাষ্ট্রীয় জীবন বীমা কর্পোরেশন হিসেবে পরিচিত।

একমাত্র জীবন বীমা কর্পোরেশন একমাত্র রাষ্ট্রীয় জীবন বীমা প্রতিষ্ঠান। জীবন বীমা পেনশনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি আর্থিক সচ্ছলতা লাভ করতে পারে। একজন মেয়ে ব্যক্তি কর্মজীবনে পিছিয়ে থাকলে ও এ পেনশন দিয়ে তা মিটিয়ে নিতে পারে।

বীমা পেনশন এর মাধ্যমে জনকল্যাণ এর জীবন উন্নত হয়েছে। উন্নয়ন এবং জনগণের জীবনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জীবন বীমা কর্পোরেশন পেনশন দিয়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশে প্রায় ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে ৬৫ বছরের বয়সের সংখ্যা প্রায় কোটি প্রাপ্ত জনসংখ্যা তথ্য থেকে দেখা যায় বাংলাদেশের দ্রুত গতিতে বয়স্ক লোকের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এদের বয়স্ক ভাতা এবং এরা তো কিছুই করতে পারে না যার কারণে সরকার জীবন বীমা কর্পোরেশনের মাধ্যমে দিয়ে থাকে এতে জনগণের উন্নয়ন ও কল্যাণ হয়। আর্থিকভাবে স্বচ্ছলতা লাভ করে ভালোভাবে বেঁচে থাকতে পারে।

জীবন বীমা কর্পোরেশন শিক্ষা বীমা

জীবন বীমার সুবিধা জানার আগে জীবন বীমা কর্পোরেশন শিক্ষা বীমা সম্পর্কে জেনে নিন। জীবন বীমা কর্পোরেশন শিক্ষা বীমার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি তাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ গঠনের সুগম করে থাকে।

জীবন বীমার কর্পোরেশন শিক্ষা বীমার মাধ্যমে জনগণ তাদের সন্তানদেরকে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে পারে বিবাহ কালীন আর্থিক দুশ্চিন্তা থেকে অভিভাবকদের চিন্তা মুক্ত করতে সাহায্য করে জীবন বীমা কর্পোরেশন শিক্ষা।

উপযুক্ত সময়ে এই বীমা ক্রয় করলে সকল সুবিধা জীবন বীমা কর্পোরেশন শিক্ষা বীমা এর মাধ্যমেই পেয়ে থাকে।

যে সমস্ত পিতা-মাতা তাদের সন্তানদের উচ্চশিক্ষা এবং বিবাহ বন্ধন এর ব্যাপারে দুশ্চিন্তায় বেশি ভোগে তাদের জন্য জীবন বীমা কর্পোরেশন শিক্ষা বীমা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন কর। এখন চলুন জীবন বীমার সুবিধা এবং জীবন বীমার অসুবিধা জানবো।

জীবন বীমার সুবিধা

জীবন বীমা আমাদের জীবনের সাথে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জীবন বীমা হলো জীবনের ঝুঁকি নিরাসনের একটি হাতিয়ার স্বরূপ। এ বীমার মাধ্যমে মানুষের মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক কিছুতেই সুবিধা পাওয়া যায় জীবন বীমা আমাদের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

এটি বীমা গ্রহীতা ও বীমা কোম্পানির মধ্যে চুক্তিবদ্ধ একটি হাতিয়ার স্বরূপ। এ চুক্তির মাধ্যমে বীমা গ্রহীতা বীমা কোম্পানিকে নির্দিষ্ট সময় পর পর নির্দিষ্ট পরিমাণে অর্থ প্রদান করে থাকে। এর ফলে বীমা কোম্পানি তার অনুপস্থিত ও তার পরিবারের ভরণপোষণ ইত্যাদি চালায়।

জীবন বীমা দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ খাত হিসেবে বিবেচিত। জীবন বীমা একজন ব্যক্তির মৃত্যু ঝুঁকি কমায় কারণ কোম্পানি নির্দিষ্ট হারে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত প্রিমিয়াম গ্রহণ করে এবং গ্রাহক মারা গেলে তার পরিবার অর্থ পায়।

বীমা গ্রহীতা যদি জীবিত থাকে তাহলে বীমার কোম্পানি থেকে একটি নির্দিষ্ট হারে এককালীন মোটা অংকের অর্থ পাবে বীমা গ্রহীতাকারি। এই অর্থ বীমা গ্রহীতা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতে পারে। এভাবেই জীবন বীমা একজন মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

অনেকেই মনে করে জীবন বীমা আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে না কিন্তু বাস্তবতা হলো এটি আমাদের পরিবারকে আর্থিক নিরাপত্তার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

জীবন বীমা করার ফলে বীমার প্রিমিয়াম চলাকালীন সময়ে যদি কোন ব্যক্তির মৃত্যু ঘটে তাহলে তার পরিবার বীমা কোম্পানির নিকট হতে এককালীন একটি মোটা পরিমাণ অর্থ পাবে। এটাই জীবন বীমার সবচেয়ে বড় গুরুত্বপূর্ণ একটি সুবিধা।

জীবন বীমার অসুবিধা

জীবন বীমা কর্পোরেশন কি সরকারি জেনেছেন এইবার জানুন জীবন বীমার অসুবিধা কি। জীবন বীমার একটি অসুবিধা হলো একজন ব্যক্তি তার বয়স যত বেশি হবে সে পলিসির জন্য তত বেশি অর্থ প্রদান করবে। এর কারণ হলো পলিসি সময়কাল একজন কম বয়সী পলিসির থেকে একজন বেশি বয়স ব্যক্তির মৃত্যু হওয়ার সম্ভাবনা বেশি এর ফলে জীবন বীমা বেশি অর্থ ব্যয় হবে।

জীবন বীমা কর্পোরেশন চাকরির সুযোগ সুবিধা

জীবন বীমা কর্পোরেশন একটি সায়িত্য শাসিত রাষ্ট্রীয় মালিকাধীন প্রতিষ্ঠান। এখানে সরকারি নিয়ম নীতি অনুসরণ করে নিয়োগ দেওয়া হয় এবং অবসর গ্রহণের পর পেনশনের সুবিধা রয়েছে। মোটকথা এটি একটি সরকারি চাকরি এবং পরবর্তীতে পেনশন পাওয়া যায়। এজন্য জীবন বীমা চাকরির মাধ্যমে অনেক সুযোগ সুবিধা আছে বলে আমি মনে করি।

জীবন বীমা কি জায়েজ

জীবন বীমা কর্পোরেশন পলিসি চেক জেনেছেন এইবার জানুন জীবন বীমা কি জায়েজ। একজন ব্যক্তি তার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় বিদেশে ইত্যাদি কাজের জন্য যেত। কেননা ব্যবসা-বাণিজ্য হলো তাদের জীবনে একমাত্র উপায় নির্বাহের জন্য মাধ্যম।

তারা এ ব্যবসার কারণে বিভিন্ন জায়গায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যেত বলে অনেক সময় অনেক মারা যেত। এদের অনেকেই ছিল পরিবারের একমাত্র উপার্জনের মাধ্যম। এদের মাধ্যমে তাদের পরিবার চলত ফলে তাদের মৃত্যুতে ওই পরিবার একেবারেই নিঃস্ব হয়ে যেত।

কোনভাবে আয় উপার্জনের আর মাধ্যম থাকতো না এতে তাদের পরিবারে দুর্ভিক্ষ দেখা দিত। এ অবস্থা থেকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য আরব বণিক সমাজের বৃত্তশালী ব্যক্তিরা একটি তহবিল অর্থাৎ বাইতুল মালের প্রতিষ্ঠা করেন তাওহীর বৃদ্ধির জন্য তারা তাদের আয়ের কিছু অংশ আমানত রাখত।
আজকের জীবনের বীমা তারই একটি আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত ব্যবস্থা। অথচ অনেক মুসলমান জীবন বীমাকে ইসলামের বিরোধী বলে আখ্যায়িতা করেছে। হ্যাঁ আমি মনে করি জীবন বীমা একজন ব্যক্তির জীবনে তাদের পরিবারকে দুর্ভিক্ষের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
পরিশেষেঃ 
আশাকরি জীবন বীমা কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। এইরকম তথ্য সম্পর্কে জানতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জানবো আমরা ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url