দ্রুত চুলকানি দূর করার ২০ টি ঔষধের নাম ও চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
চুলকানি দূর করার ঔষধের নাম ও চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় নিয়েই আজকের আর্টিকেল। চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় ও চুলকানি দূর করার ঔষধের নাম জানার জন্য সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়তে হবে আপনাকে। তাহলে চলুন চুলকানি দূর করার ঔষধের নাম এবং চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় জেনে নেওয়া যাক।
চুলকানি দূর করার ঔষধের নাম ও চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়। |
চুলকানি দূর করার ঔষধের নাম ও চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় জানার পাশাপাশি চুলকানি প্রতিরোধের উপায় ও রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম সম্পর্কে জানতে পারবেন। এছাড়াও চুলকানি দূর করার ক্রিম ও দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম নামও জানবেন।
সূচিপত্রঃ দ্রুত চুলকানি দূর করার ২০ টি ঔষধের নাম ও চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
ভূমিকাঃ
আমাদের প্রত্যেকেরি কোন না কোন সময় চুলকানির সম্মুখিন হতে হইছে। আর্টিকেলটিতে সারা গায়ে চুলকানি ঔষধ ও চুলকানি দূর করার সহজ উপায় এবং দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম বিষয়ে জানতে পারবেন।
এছাড়াও এলার্জি চুলকানি ঔষধের নাম এবং এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায়ও জানতে পারবেন। তাহলে চলুন চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় জানার আগে চুলকানি দূর করার ঔষধের নাম জেনে নেওয়া যাক।
চুলকানি দূর করার ঔষধের নাম
চুলকানি দূর করতে বিভিন্ন ধরনের ঔষধ ডাক্তার দিয়ে থাকে। বর্তমান সময়ে অসংখ্য মানুষের এই চুলকানির রোগটি হয়ে থাকছে। চুলকানি গরমের দিনে বেশি হয়ে থাকে। যার কারনে অসংখ্য মানুষ এই চুলকানি দূর করার জন্য ক্রিম ব্যবহার করে থাকে।
অনেকেই আছেন যাদের সারা গায়ে চুলকানি আরি চুলকানি দূর করার জন্য ওষুধের অনুসন্ধান করে বেড়ায়। তাদের জন্য স্কয়ার কোম্পানি একটি ওষুধের নাম বের করেছে। চুলকানি দূর করার জন্য এই ওষুধগুলো তাড়াতাড়ি খেতে হবে। নিচে কিছু ওষুধের নাম দেয়া হলোঃ
alatrol, atarax, darma50, ordain, diphenhramine, Fexofenadine, ইত্যাদি।
তবে এ সকল ওষুধ ব্যবহার বা খাওয়ার পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ অতি জরুরী। চুলকানি দূর করার ঔষধের নাম জানলেন রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম এর নাম এখন জেনে নিন।
রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম
রানের চিপাই চুলকানি দূর করার ক্রিমের অভাব নেই বাজারে হাজার হাজার ক্রিম বিক্রয় করা হয়। কিন্তু কোন ক্রিমটি ব্যবহার করা উচিত ব্যবহার করলে এর কার্যকরিতা পাওয়া যাবে তা অনেকেই জানেনা। না জেনে না বুঝে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করে ফেলছে।
কিন্তু সবশেষে ফলাফল সেই একই শূন্যই দাঁড়ায়। কিন্তু আমাদের এর সঠিক টা ভালো করে জানা দরকার। কোনটা ব্যবহার করলে আমরা ভালো ফল পাব। রানের চিপায় যদি চুলকানি হয় অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ক্রিম ব্যবহার করতে হবে।
ক্রিম ক্রিমগুলো ব্যবহার নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারবেন। রানের চিপাই যে ক্রিম গুলো ব্যবহার করতে হয় সেগুলো হল পিভিসন ক্রিম শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে।
চিপায় চুলকানি রয়েছে তারা পিভিক্রিম সহ কার্টিশন ক্রিম, স্টোরিওড ক্রিম, লিডো কেউনি ক্রিম ইত্যাদি ক্রিমগুলো আপনার রানের চিপায় চুলকানি দূর করতে খুবই ভালো সাহায্য করে। ডাক্তাররা রোগীদেরকে চুলকানির ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের মলম ব্যবহার করতে বলে বা অনেকেই পরামর্শ দেন।
বিভিন্ন ওষুধও দেন। তবে সরকারি হাসপাতালগুলোতে মলম প্রদান করে থাকে। আর চুলকানি সারাতে এই মলম গুলি অনেক বেশি কার্যকরী। রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম সম্পর্কে জানলেন চুলকানি দূর করার ক্রিম এর নাম কিছু জেনে নিন এখন।
চুলকানি দূর করার ক্রিম
চুলকানি দূর করার জন্য বাজারে অনেক ধরনের ক্রিম ও ওষুধ রয়েছে। কিছু জনপ্রিয় ক্রিমের নাম হল অ্যালোভেরা ক্রিম, ক্যালামাইন ক্রিম,, বিটা মিসন ক্রিম, হাইড্রোক্সাইড করিম, বেঞ্জিল পরোক্সাইড ক্রিম, ফেলিসিলিক এসিড ক্রিম, ইত্যাদি আরো অনেক অনেক বাজারে ক্রিম পাওয়া যায়।
চুলকানির কারণ অনুযায়ী ক্রিম বা ওষুধ নির্বাচন করা উচিত। যেমন এলার্জির কারণে চুলকানি হলে অ্যান্টিহিস্টামিন।
ছত্রাক জনিত সংক্রমনের কারণে চুলকানি হলে এন্টিবায়োটিক এবং ত্বকের শুষ্কতার কারণে চুলকানি হলে ময়শ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে। চুলকানি দূর করার ক্রিম সম্পর্কে জানলেন এইবার দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম নাম জেনে নেওয়া যাক তাহলে।
দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম নাম
দাঁত চুলকানি দূর করার জন্য ক্রিম ব্যবহার করতে হবে সেই ক্রিমের নাম হলো terbenfine এর xfin ক্রিম। শুধু ক্রিম দাঁত চুলকানি দূর হয় না। সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষেরই এই সংক্রমণে আক্রান্ত। এটি মূলত ত্বকের সংক্রমণ। এই রোগটি গরম কালে বেশি দেখা যায় শীতকালে কম।
গরমে ঘামের কারণে সংবেদিন শীল স্থানে যেমন পুরুষের উড়ুর ফাঁকে, গলার ফাঁকে কোমরে, মোটা বা স্বাস্থ্যবান লোকের চামড়ার ভাজে বেশি দেখা যায় এই দাত চুলকানি।
আরো কিছু ক্রিম রয়েছে সেগুলো হলো gacogema, sanofi aventis, pevison ইত্যাদি। দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম নাম সম্পর্কে জেনেছেন সারা গায়ে চুলকানি ঔষধ সম্পর্কে এখন জানুন।
সারা গায়ে চুলকানি ঔষধ
ওকাসেট হলো একটি এন্টিহিস্টামিন যা এলার্জিজনিত লক্ষণ যেমন চুলকানি হাচি কাশি চোখ থেকে পানি পড়া জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। চুলকানি চিকিৎসা করতে ও ওষুধটি কার্যকরী। ইস্টামিন হিসাবে পরিচিত রাসায়নিক পদার্থ যা এলার্জির লক্ষণ গুলোর কারণ।
হিস্টামিন নামক এই পদার্থটি চুলকানি বাড়াতে সাহায্য করে। সারা শরীরে চুলকানি হলে আপনি ডেটল বা সাবান ব্যবহার করতে পারেন। সারা গায়ে চুলকানি হলে আপনি একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।
সে ক্ষেত্রে ডাক্তার আপনাকে কয়েকটি পরীক্ষা দিতে পারে যেমনরক্ত পরীক্ষা আরো নানা ধরনের পরীক্ষা দিতে পারে যার মাধ্যমে একজন চিকিৎসক বুঝতে পারবে যে আপনাকে কি মলম দেওয়া যাবে। সারা গায়ে চুলকানি ঔষধ পড়লেন এখন চুলকানি দূর করার সহজ উপায় জেনে নিন।
চুলকানি দূর করার সহজ উপায় জেনে নিন
যেকোনো রকমের রেস চুলকানি ইত্যাদির জন্য নারিকেল তেল খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। মূলত নারকেল তেল আমাদের ত্বকে হাইডেড বা আদ্র রাখে। যার ফলে তত রুক্ষ শুষ্ক থাকে না।
চুলকানি রেস্ট বা এলার্জি জাতীয় পুনর রোগ দেখা দেয় না। কিংবা দেখা দিলেও অল্প সময়ের মধ্যে তা নিরাময় হয়ে যায়। চুলকানি দূর করার সহজ উপায় বুজতে পারলেন দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম এর নাম জেনে নেওয়া যাক চলুন।
দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম
শুধু ক্রিম এ দাদ যাবেনা। এটা নিরাময়ের জন্য অনেকগুলো নিয়ম মানতে হবে। দাদ গরমকালের বেশি হয়। দাদ চুলকানি দূর করা ক্রিমের নাম হল pevisone cream। দাদ বা দাউদ হল ছত্রাকে সংক্রামক জনিত একটি যোগ। যাকে চর্মরোগ বলা হয়।
শরীরের বিভিন্ন স্থানে যেমন হাত, পা, গলা, পিঠ, পায়ের আঙ্গুল, ও মাথার তালুতে দাদ হয়। এটি একটি সংক্রামক ব্যাধি। যা একজনের শরীর থেকে অন্য জনের শরীরে প্রবেশ করে।
এজন্য দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত এ রোগ হলে। দাদের জন্য সবচেয়ে ভালো মলম হলো lulidar cream। দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম এর নাম জানলেন চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জেনে নিন এখন।
চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
এলার্জির কারণে যদি ত্বকের চুলকানি হয় তাহলে ঘরোয়া উপায়ে এলোভেরা খুবই উপকারী একটি উপাদান। এটি খুব দ্রুত চুলকানি থেকে মুক্তি দেয়। একটি তাজা এলোভেরা আপনি ত্বকে লাগাবেন যদি এলোভেরা থাকে নাহলে অ্যালোভেরা জেল লাগাবেন। ৩০ থেকে ৪০ মিনিট তোকে রেখে দিবেন তাহলে চুলকানি সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে।
নারিকেলের তেলঃ ঘরোয়া উপায়ের মধ্যে নারিকেলের তেল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান চুলকানি দূর করার। কুসুম গরম পানিতে নারকেলের তেল মিশিয়ে করলেও চুলকানি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
পেট্রোলিয়াম জেলিঃ যদি আপনি সেনসিটিভ ত্বকের অধিকারী হন তাহলে পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করতে পারেন। শরীরের কোন অংশে যদি চুলকায় তাহলে পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করতে পারেন সবার ঘরে আমাদের পেট্রোলিয়াম জেলি থাকে এজন্য কোনো সমস্যাই হয় না।
বেকিং সোডাঃ চুলকানি প্রতিরোধে বেকিং সোডা অনেক কার্যকরী। একাংশ পানির মধ্যে তিন অংশ বেকিং সোডা মিশিয়ে গায়ে দিলে তো নিরাময় পাওয়া যায়। বেকিং সোডা মেশানোর পর কমপক্ষে গায়ে দেওয়ার পর তিরিশ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে তারপর শরীরে দিয়ে শুকিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে পুরো শরীরের চুলকানি দূর হয়ে যাবে।
লেবুঃ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ লেবুতে আছে ব্লিচিং উপাদান যা ত্বকের চুলকানি রোধ করে থাকে। ত্বকের যে স্থানে চুলকানি করছেন সাথে সাথে লেবুর রস সেখানে ঘুষিয়ে দিলে তারপর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর শুকিয়ে গেলে কিছুক্ষণের মধ্যে দেখবেন চুলকানি গায়েব।
অ্যালোভেরাঃ সৌন্দর্য চর্চায় এলোভেরা উপকারিতার কথা আমরা সবাই জানি। চুলকানি প্রতিরোধ করতে ও অ্যালোভেরা অনেক উপকারী। চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় জেনেছেন এলার্জি চুলকানি ওষুধের নাম সম্পর্কে জানুন এখন।
এলার্জি চুলকানি ওষুধের নাম
বাজারে অনেক এলার্জি ওষুধ রয়েছে। এলার্জি চুলকানি ওষুধের নাম বাংলাদেশের বাজারে অনেক এলার্জির ওষুধ আছে। এলার্জি ওষুধের সবচেয়ে সাধারণ ধর্ম হলো এন্টিহিস্টামিন।
এন্টিহিস্টামিন এর মধ্যে কিছু রয়েছেঃ
সেটিরিজিন
লোরাটাডিন
বর্তমানে বাজারে এলার্জির জন্য FexoFenadinও Alatrolবেশি ব্যবহার হয়।
এলার্জি ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া অল্প কিছুক্ষণের জন্য হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে আবার দেখাও দিতে পারে।
যেমন মাথা ব্যাথা, ক্লান্তি, শুষ্ক মুখ ঘুম ঘুম ভাব বমি বমি ভাব ইত্যাদি। তাই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এলার্জির ওষুধ খাওয়া উচিত। এলার্জি চুলকানি ওষুধের নাম জেনে নিলেন এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানুন এখন।
এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায়
যাদের অ্যালার্জি আছে তাদের সব সময় সাবধানে থাকতে হয়। ধুলাবালি ময়লা আবর্জনা এগুলোতে গেলেও এলার্জি হয় তাই এগুলো থেকে একটু দূরে থাকাই ভালো। যাদের অ্যালার্জি আছে তাদের সব সময় পরিষ্কার ভাবে থাকতে হবে।
আর এগুলো যারা মেনে চলে তাদের খুব কম এলার্জির সমস্যা হয়। যাদের এলার্জি আছে সামান্য এদিক সেদিক হলে শুরু হয়ে যায় চুলকানি, হাঁচি, কাশি, চোখ দিয়ে পানি পড়া ইত্যাদি। অনেক সময় দেখা যায় ঘরের ধুলাবালি ইত্যাদি কাজ করলেই শুরু হয়ে যায় চুলকানি।
তাই এগুলো থেকে সবসময় সাবধানে থাকতে হয়। এগুলো ভালোভাবে মেনে চললেই অনেক সময় এলার্জির কারণটা কম দেখা দেয়।
এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়া সবচেয়ে ভালো উপায় হল বস্ত ধরলে বা খেলে এলার্জির রোগ হয় সেগুলো থেকে দূরে থাকা। তাই বলা যায় এগুলো থেকে সবসময় দূরে থাকলেই চুলকানি থেকে দূরে থাকা যায়। এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায় জানলেন চুলকানি প্রতিরোধের উপায় জেনে নেওয়া যাক চলুন।
চুলকানি প্রতিরোধের উপায়
চুলকানি প্রতিরোধে বা প্রতিকারের সবচেয়ে বড় উপায় হলো ত্বকে কোকোনাট অয়েল বা অলিভ অয়েল মারতে পারেন। চুলকানি দূর করতে আপনার গোসলের পানিতে স্যাভলন ডিটল অথবা সোডার মাধ্যমে চুলকানি প্রতিরোধ করা যায়।
সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকলে চুলকানি প্রতিরোধ করা যায়। টপকে চুলকানি থেকে আরাম দিতে ডালদাঘি ভেজিটেবলস সরটিনিং ব্যবহার করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ।
চুলকানি দূর করতে আপনার গোসলের পানিত সোডা মেশাতে পারেন। এভাবেই চুলকানি প্রতিরোধ করা যায়। চুলকানি প্রতিরোধের উপায় ও চুলকানি দূর করার ঔষধের নাম সবই জানালাম আপনাদের।
পরিশেষেঃ দ্রুত চুলকানি দূর করার ২০ টি ঔষধের নাম ও চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
আশাকরি আপনারা চুলকানি দূর করার উপায় ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। এইরকম তথ্য পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।
জানবো আমরা ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url