দ্রুত সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ও কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৪

কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ও সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় নিয়েই আজকের আর্টিকেল। সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ও কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় জানার জন্য সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ুন। তাহলে চলুন কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় এবং সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় জানা যাক। 
কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ও সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায়। জানবো আমরা। janbo amra
কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ও সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায়।
কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ও সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় জানার পাশাপাশি কাতার থেকে ইউরোপ যেতে কত টাকা লাগে জানবেন। এছাড়াও কাতার থেকে ইউরোপের ভিসা কিভাবে পাওয়া যায় ও কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এই বিষয়সমূহও জানবেন। 

সূচিপত্রঃ কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ও সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায়।

ভূমিকাঃ

আপনারা যারা ইউরোপ যেতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই যাওয়ার উপায়, যাওয়ার খরচ ইত্যাদি বিষয়গুলো ভালোভাবে জেনেশুনে তারপর যাবেন। এই আর্টিকেল থেকে ইউরোপ যাওয়ার বিষয়ে বিভিন্ন বিষয় আপনি জানতে পারবেন। তাহলে চলুন সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় জানার আগে দ্রুত কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায়টি জেনে নেওয়া যাক।

কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায়

কাতার থেকে ইউরোপে মূলত তিনটি বৈধ উপায়ে যাওয়া যায়। স্টুডেন্ট ভিসা, টুরিস্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা। এই তিন মাধ্যমে কাতার থেকে ইউরোপে বৈধ উপায়ে যাওয়া যায়।

স্টুডেন্ট ভিসা

সাধারণত স্টুডেন্ট ভিসাটি হয়ে থাকে বিভিন্ন দেশে পড়াশোনা করতে যাওয়ার ক্ষেত্রে। এই উপায়টি কম কার্যকর হয়ে থাকে। তাই বলা হয় সাধারণত পড়াশোনার জন্য যে ভিসা ইস্যু করা হয় তাকে স্টুডেন্ট ভিসা বলা হয়ে থাকে।

আপনি যদি স্নাতক পাস করে থাকেন সে ক্ষেত্রে স্নাতক ডিগ্রী অর্জনের জন্য আপনি বিভিন্ন দেশে পড়াশোনার ক্ষেত্রে এই স্টুডেন্ট ভিসাটি করতে পারবেন। আর এভাবেই স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে আপনি কাতার থেকে ইউরোপে যেতে পারবেন।

টুরিস্ট ভিসা

সাধারণত দেশের বাইরে ঘোড়ার উদ্দেশ্যে বা বেড়ানোর উদ্দেশ্যে যে বিষয়ে ইস্যু করা হয় টুরিস্ট ভিসা বলে। টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ সাধারণত হয়ে থাকে ৯০ দিন বা তিন মাস। টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে শুধু বেড়ানো বা ঘুরার উদ্দেশ্যে ও কেউ যায় না কেউ কেউ অনেকে আবার কাজের উদ্দেশ্যেও যেয়ে থাকে।

যদি কাজের উদ্দেশ্যে টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে যায় সে ক্ষেত্রে আপনার প্রথমে কাজ হবে ৯০ দিনের মধ্যে আপনাকে একটি কোন কাজ খুঁজে বের করা। এভাবে আপনি ভিসার মাধ্যমে টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে কাতার থেকে ইউরোপে যাওয়া যায়।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে আপনি যদি কাতার থেকে ইউরোপে যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে ইউরোপে আপনাকে একটি কাজ নিতে হবে তাহলে আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসাটি পাবেন।

কাতারে থেকে আপনাকে প্রথমে ইউরোপের যে কাজের ওয়েবসাইটগুলো রয়েছে বিভিন্ন জব পার্টগুলো থেকে পছন্দমত চাকরির আবেদন করে নেবেন। এই ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে আপনি যদি কাতার থেকে ইউরোপে যেয়ে থাকেন তাহলে আপনি কাতারের খুব সহজেই বাসিন্দা হয়ে যেতে পারবেন।

ইউরোপের বিভিন্ন দেশগুলোতে প্রায় সবসময়ই শ্রমিকের অভাব দেখা যায় সেজন্য ইউরোপে কাজ পাওয়ার অসুবিধা হয় না। এজন্যই বিভিন্ন দেশ থেকে ইউরোপের অনেক শ্রমিকই কাজের উদ্দেশ্যে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে পাড়ি জামাই।

অনেক সময় দেখা যায় যে অনেকেই যাওয়ার সময় দালালের মাধ্যমে বা বিভিন্ন খারাপ মানুষের মাধ্যমে কাতার থেকে ইউরোপে যাওয়ার ক্ষেত্রে পড়ে যায় আর তখন তাদের অনেক টাকা পয়সা লেগে যায়। এজন্যই তখন মনে হয় যে ছাতার থেকে ইউরোপে যাওয়া অনেক কঠিন।

তাই আপনি যদি এই বৈধ উপায় এর মাধ্যমে যেতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই যেতে পারবেন। তাই বলা হয় এই তিনটি বৈধ উপায় এর মাধ্যমে কাটার থেকে ইউরোপে যাওয়ার কোন ঝামেলাই নেই।

আপনি খুব সহজেই যেতে পারবেন আপনার লক্ষ্য পূরণের উদ্দেশ্যে। কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায়সমূহ জানলেন সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে এখন জেনে নিন।

সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায়

পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো ইউরোপের একটি উন্নত রাষ্ট্র বলে জানা যায়। অনেক প্রবাসী বা অনেক মানুষ আছে যারা ইউরোপে উন্নত জীবন যাপনের জন্য পাড়ি জমাতে চাই। ইউরোপকে নিয়ে নানা রকম স্বপ্ন দেখে। উন্নত জীবনযাপন নিশ্চিত করার জন্য তারা সেখানে কাজ করতে যেতে চাই।

তাই বলা হয় অনেকেরই স্বপ্ন এখন ইউরোপ যাওয়ার আর এই ইউরোপ যাওয়ার ক্ষেত্রে যদি সরকারিভাবে ইউরোপে গমন করতে চান আবার অনেকেই দালালের খপ্পরে ওরে ইউরোপে যেতে চান সে ক্ষেত্রে অনেক সমস্যার মুখে পড়বে। এজন্য দালালের মাধ্যমে না যাওয়াই ভালো।

সব সময় মাথায় রাখবেন ভালো মাধ্যমে সরকারের মাধ্যমে গেলে আপনার কোন সমস্যা হবে না। বর্তমানে ইউরোপে অনেক ভিসা পাওয়া যায় এক্ষেত্রে আপনাকে পছন্দ করে নিতে হবে আপনি কোন ভিসার মাধ্যমে ইউরোপে যাবেন।

তাই অনেকগুলো ক্যাটাগরির মাধ্যমে বৈধ উপায়ে আপনি একটি ক্যাটাগরির ভিসা বেঁচে নিয়ে ইউরোপে যাবেন। সরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ইউরোপে যেতে হলে আপনাকে প্রথমে ট্রেনিং প্রাপ্ত হয়ে ইউরোপে যেতে হবে। আপনাকে একটি বৈধ পাসপোর্ট করে নিতে হবে।

পাসপোর্ট এর মেয়াদ অবশ্যই ছয় মাসের মতো থাকতে হবে। আপনার যাবতীয় যে সকল তথ্য আছে সব তথ্য আপনি প্রেরণ করবেন তারপরে সরকারি মাধ্যমে ইউরোপ যাওয়ার আবেদন করবেন। এছাড়াও সরকারি এজেন্সি অনেক রয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে আপনি সরকারী হিসেবে যাবেন ইউরোপ যাওয়ার।

আবার সরকারিভাবে ইউরোপ যাওয়ার ক্ষেত্রে অনেকগুলো সরকারি ওয়েবসাইট রয়েছে। সেগুলো তে আপনি আবেদন করার মাধ্যমেও আপনি সরকারিভাবে ইউরোপে পাড়ি জামাতে পারবেন।

এভাবেই সরকারি মাধ্যমে আপনি ইউরোপে যেতে পারবেন। সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় পড়লেন কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে এখন জেনে নিন।

কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়া বা বিভিন্ন দেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার কিছু যোগ্যতা বা কাগজপত্র লেগে থাকে ভিসা করার ক্ষেত্রে। আর আপনি যদি সেই সকল কাগজপত্র ভালোভাবে দিতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই কাতার থেকে ইউরোপে যেতে পারবেন।

এজন্য বলা হয় কাতার থেকে ইউরোপে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র লাগে। আপনি বর্তমানে কাতারে যেখানে কাজ করছেন সেখানকার মালিকের থেকে আপনি যদি একটি কাজের ডকুমেন্ট তৈরি করে নেন।

সে ক্ষেত্রে আপনি ইউরোপে যখন কাজ করতে যাবেন ভিসা আবেদনের সময় আপনি এই কাগজ দেখালে পূর্বের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে তারা জানতে পারবে। তাই যখন আবেদন করবেন আবেদন পত্রের সাথে পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতার এই সার্টিফিকেট টি ও জমা দিতে হবে।

আর এই কাগজ জমা দিলে আপনি একটি স্পন্সর হিসেবে পেয়ে যাবেন। তাই বলা হয় আপনি যখন কাজ করবেন তখন আপনি এই কাগজটি ভালোভাবে সংগ্রহ করে নেবেন। আবার যারা মডেল লিস্ট কান্ট্রি গুলোতে কাজ করে তাদের ক্ষেত্রে এই কাগজ না নিলেও চলে।

সে ক্ষেত্রে তারা টাকা-পয়সা বা বিভিন্ন মাধ্যমে আবেদনটি করতে পারবে। কিন্তু কাতার থেকে ইউরোপে যাওয়ার ক্ষেত্রে আরো কিছু ডকুমেন্ট লেগে থাকে সেগুলো আপনাকে মাথায় রাখতে হবে।

আর কাজের উদ্দেশ্যে গেলে আপনি যদি আগের অভিজ্ঞতা সার্টিফিকেটটি রাখেন তাহলে আপনি খুব সহজেই ইউরোপে কাজ পেয়ে যাবেন।

ইউরোপ যাওয়ার জন্য কোন ভাষার দক্ষতার প্রয়োজন হয় না কিন্তু আপনার যদি স্কিল ডেভেলপমেন্ট এর কোন প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার ভালো কাজে দেবে। আপনার জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ হয়ে দাঁড়াবে।

কাতারে অবস্থিত যদি কোন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে কাজ শিক্ষার সুযোগ থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি সেখানে প্রশিক্ষণ নিয়ে সমস্ত কাজ শিখিয়ে নিতে পারবেন।

তারপর আপনি কাতার থেকে ইউরোপের সরাসরি মাধ্যমে যেতে পারবেন। কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে আইডিয়া পেয়ে গেলেন কাতার থেকে ইউরোপের ভিসা কিভাবে পাওয়া যায় তা জেনে নিন এখন।

কাতার থেকে ইউরোপের ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়

কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনি যদি কাতারের কোন কোম্পানিতে কাজ করে থাকেন সেই কোম্পানির কাছ থেকে আপনাকে সার্টিফিকেট তৈরি করে নিতে হবে। ইউরোপের সরকার এখন বিভিন্ন দেশ থেকে শ্রমিকদের নিয়োগ নিচ্ছে কাজের উদ্দেশ্যে।

বর্তমানে ইউরোপের সরকার ৪০ হাজারের মতো শ্রমিক নিবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। তাই এখন অনেক শ্রমিকি ইউরোপের কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চাচ্ছে। যারা বিভিন্ন দেশে কাজ করছে তারা এখন ইউরোপে কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চাচ্ছে।

যারা দক্ষ শ্রমিক আছে বর্তমানে বিদেশে বিভিন্ন কাজের নিয়োজিত আছে তারা স্পন্সরশিপ ভিসার মাধ্যমে কাতার থেকে ইউরোপে যেতে পারবে। ইউরোপ যাওয়ার জন্য বিভিন্ন কাগজপত্রের প্রয়োজন আছে।

আপনি যখন কাতার থেকে ইউরোপে যাবেন তখন কাতারের কাগজপত্র আপনাকে সংগ্রহ করে নিতে হবে। আপনি যদি কোন মালিকের আন্ডারে কাতারের কাজে নিয়োজিত থাকে সেক্ষেত্রে মালিকের কাছ থেকে আপনাকে কাগজ সংগ্রহ করে নিতে হবে।

আর এই কাগজই আপনার কাতার থেকে ইউরোপের ভিসা পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

তাই বলা হয় আপনার কাছে যদি এই কাজের কাগজের সার্টিফিকেটটি থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই কাতার থেকে ইউরোপের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। কাতার থেকে ইউরোপের ভিসা কিভাবে পাওয়া যায় জানলেন কাতার থেকে ইউরোপ যেতে কত টাকা লাগে সেই বিষয়টি এখন জানুন।

কাতার থেকে ইউরোপ যেতে কত টাকা লাগে

কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার টাকা লাগতে পারে ৫ লক্ষ টাকার মতো আনুমানিক। এর মধ্যে যাতায়াত খরচ বিভিন্ন কাগজপত্রের খরচ এগুলো পড়ে থাকে।

আর আপনি যদি বিভিন্ন এজেন্সি বা কোম্পানি এগুলোর মাধ্যমে যেয়ে থাকেন এক্ষেত্রে বিভিন্ন কোম্পানির রিকোয়ারমেন্ট বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। এগুলো সবকিছুর হিসাব করলে আপনার খরচ পড়ে যাবে ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকার মধ্যেই।

তাই বলা হয় কাতার থেকে ইউরোপে যেতে পাঁচ থেকে সাত লক্ষ টাকার মধ্যেই যাওয়া যায়। কাতার থেকে ইতালিতে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হয় সেগুলো করতেও টাকা লাগে।

এক্ষেত্রে আপনার এক্সট্রা খরচ হয় আবার বিভিন্ন দূতাবাসে যাওয়া আসার খরচ এগুলো অনেক টাকা মধ্যে পড়ে যায়। আবার অনেক রিকোয়ারমেন্ট পূরণ করা এগুলোর খরচ তখন নিজের থেকে খরচ হয়।

তাই আপনি যদি একটি সরাসরি নির্দিষ্ট এজেন্সির মাধ্যমে যেয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে তারা আপনার সবগুলো খরচ একসাথে বহন করবে এটা আপনার বেশি সুবিধা হবে।

তাই আপনি যখন কাতার থেকে ইউরোপে যাবেন তখন ভালোভাবে খোঁজখবর নিবেন যাতে আপনি দালালের খপ্পরে না পড়েন যেই দালালের খপ্পরে পড়েন এতে আপনার যাওয়ার ক্ষেত্রে অসুবিধা হবে এবং অনেক টাকা বেশি লাগবে।

এজন্য আপনি সব সময় ভালো মাধ্যমে খোঁজখবর নিয়ে বৈধ উপায়ে কাতার থেকে ভিসা নিয়ে ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনি কম খরচে ইউরোপে যেতে পারবে কাতার থেকে। কাতার থেকে ইউরোপ যেতে কত টাকা লাগে এবং কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় জানলেন।

পরিশেষেঃ সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ও কাতার থেকে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৪

আশাকরি আপনারা ইউরোপ যাওয়ার উপায়সমূহ ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। এইরকম তথ্য পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জানবো আমরা ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url