দুবাইতে কি তেল আছে ও কোন আমিরাতে সবচেয়ে বেশি তেল আছে জানুন

দুবাইতে কি তেল আছে ও কোন আমিরাতে সবচেয়ে বেশি তেল আছে এসব নিয়েই আজকের আর্টিকেল। কোন আমিরাতে সবচেয়ে বেশি তেল আছে ও দুবাইতে কি তেল আছে এসব বিষয় জানার জন্য আর্টিকেলটি পড়ে নিন। দেরি না করে দুবাইতে কি তেল আছে এবং কোন আমিরাতে সবচেয়ে বেশি তেল আছে জানা যাক।
দুবাইতে কি তেল আছে ও কোন আমিরাতে সবচেয়ে বেশি তেল আছে। জানবো আমরা। janbo amra
দুবাইতে কি তেল আছে ও কোন আমিরাতে সবচেয়ে বেশি তেল আছে।
দুবাইতে কি তেল আছে এবং কোন আমিরাতে সবচেয়ে বেশি তেল আছে জানার সাথে সাথে পৃথিবীর বৃহত্তম তেলের ভান্ডার কোনটি সেই বিষয়টিও জানতে পারবেন।

সূচিপত্রঃ দুবাইতে কি তেল আছে ও কোন আমিরাতে সবচেয়ে বেশি তেল আছে। 

ভূমিকাঃ 

আপনাদের অনেক সময়ই দুবাইয়ের তেল সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্ন মনে জাগে। এই আর্টিকেল থেকে আপনি দুবাইয়ের তেল সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য পেয়ে যাবেন। তাহলে চলুন কোন আমিরাতে সবচেয়ে বেশি তেল আছে জানার আগে দুবাইতে কি তেল আছে কিনা তা জানা যাক।

দুবাইতে কি তেল আছে?

হ্যাঁ,, অবশ্যই দুবাইতে তেল আছে। দুবাইতে তেলের মজুদ সংযুক্ত আরব আমিরাতের থেকে কম রয়েছে। যদিও সংযুক্ত আরব আমিরাতের আমিরাত যেমন আবুধাবিতে তেলের মজুদ বেশি রয়েছে।

তবে দুবাই তেল উৎপাদন এবং রপ্তানিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ১৯৬০ এর দশকে প্রথম দুবাইতে তেল আবিষ্কার হওয়ার পরে দেশের অর্থনৈতিক দিক থেকে এটি বেশ অগ্রসর হয়ে ওঠে।

দুবাইতে তেল আবিষ্কার এবং বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে নিজে আলোচনা করা হলোঃ

তেল আবিষ্কার ও প্রাথমিক উন্নয়ন

দুবাইতে সর্বপ্রথম তেল আবিষ্কার হয় ১৯৬৬ সালে। ফাতেহ নামক একটি তেল ক্ষেত্র ছিল যার অবস্থান সমুদ্রের তলদেশে। সেখান থেকেই সর্বপ্রথম তেল উত্তোলন শুরু হয়। তেল উত্তোলন এটি অর্থনৈতিকভাবে দুবাই কে বেশ সচ্ছল করেছিল। রপ্তানি করে সেখান থেকে প্রাপ্ত আয় শহরের অবকাঠামোগত উন্নয়নের ব্যাপকভাবে ব্যয় করা হয়েছিল।

অর্থনীতির বৈচিত্র্যকরণ

যদিও তেল আবিষ্কার দুবাইয়ের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল কিন্তু তারপরেও শাসকরা জানতেন এটি এক সময় শেষ হয়ে যাবে। এজন্য তারা অর্থনীতির বৈচিত্র্যকরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।

প্রথমত দুবাইকে একটি পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে তৈরি করা হয়। সেখানে রয়েছে বুর্জ খলিফা, বুর্জ আল আরব, দুবাই মল এবং বিভিন্ন বিলাসবহুল হোটেল এবং রিসোর্ট। দুবাইয়ের আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক কেন্দ্র বিশ্বের অর্থনৈতিক সেবা প্রদানকারী একটি কেন্দ্র।

বর্তমান অবস্থা

বর্তমানে দুবাইয়ের মোট দেশজ উৎপাদনের ১% তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে আসে। এটি পরিষ্কারভাবে বলা যায়, তেল আবিষ্কার দুবাইয়ের অর্থনীতির জন্য শেষ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তবে বর্তমান সময়ে তেল আবিষ্কার অ-তেল খাতের উপর নির্ভরশীল।

সংক্ষেপে বলা যায়, যদিও তেল একসময় দুবাইয়ের অর্থনীতির একটি প্রধান উপাদান ছিল তবে বর্তমান সময়ে এসে এটি বহুমুখী অর্থনীতি হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে। দুবাইতে কি তেল আছে জেনেছেন কোন আমিরাতে সবচেয়ে বেশি তেল আছে তা এখন জানুন।

কোন আমিরাতে সবচেয়ে বেশি তেল আছে?

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবি নামক আমি রাতের সবচেয়ে বেশি তেল মজুদ রয়েছে। আবুধাবিতে প্রায় ৯৫% তেল মজুদ রয়েছে।

সংযুক্ত আরব আমিরাত সাধারণত একটি ফেডারেশন, যেখানে মোট সাতটি আমিরাত অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু সকল আমিরাত গুলোর মধ্যে আবুধাবি তে সবচেয়ে বেশি তেল মজুদ রয়েছে।

১। আবুধাবি

* তেল মজুদ রয়েছে - প্রায় ৯৫ %

* বিশ্বের বৃহত্তম তেল মজুদকারক দেশের তালিকায় আবুধাবি শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে।

* আবুধাবির মূল তেল ক্ষেত্র গুলো হলো - Upper Zakum, Lower Zakum, এবং Umm Shaif.

২। দুবাই

* তেল মজুদ রয়েছে - প্রায় ৪ বিলিয়ন ব্যারেল। 

* যদিও দুবাইতে তেল মজুদ আবুধাবির তুলনায় কম, তবুও এটি অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। 

৩। শারজাহ

* এখানে কিছু তেল মজুদ আছে তবে এটি আবুধাবি বা দুবাই এর মত বড় নয়। 

* প্রাকৃতিক গ্যাস এবং তেল মজুদের মাধ্যমে অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গড়ে তুলেছে। 

এছাড়াও আরো কিছু তেল মজুদ ক্ষেত্র রয়েছে। তবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রধান অর্থনৈতিক উপাদান হল তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাস। এই দুটির কারণেই এই দেশের অর্থনীতি এত উন্নত। কোন আমিরাতে সবচেয়ে বেশি তেল আছে জানলেন দুবাই কি তেল ফুরিয়ে যাবে এই বিষয়টি এখন জানুন। 

দুবাই কি তেল ফুরিয়ে যাবে?

দুবাইয়ের তেল মজুদ একদিন নিঃশেষিত হয়ে যাবে। তবে কবে হবে এটি বলা খুব কঠিন বিষয়। দুবাইয়ের তেল ফুরিয়ে যাওয়া নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়ের ওপর। যেমনঃ

১। উৎপাদন হার

বর্তমান সময়ে এবং ভবিষ্যতের তেল উত্তোলনের হার একটি প্রধান বিষয়। যত দ্রুত তেল উৎপন্ন হবে তত দ্রুত মজুদ শেষ হয়ে যাবে। 

২। নতুন মজুদের সন্ধান

তেল যেনো সহজে শেষ হয়ে না যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখার জন্য অবশ্যই নতুন মজুদের সন্ধান করতে হবে। পাশাপাশি সেখান থেকে তেল উৎপাদনের সক্ষমতা তেল মজুদের হার বাড়াতে পারে। 

* প্রযুক্তিগত উন্নয়নঃ তেল উত্তোলন এবং প্রক্রিয়াকরণের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন অনেক কার্যকরী হতে পারে। প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ফলে বিদ্যমান মজুদ থেকে আরও বেশি তেল উৎপাদন সম্ভব। 

* অর্থনৈতিক নীতিঃ 

সরকারের তেল উৎপাদনের নীতি এবং পরিকল্পনা, তেল মজুদের অনুসন্ধানে বিনিয়োগ, উৎপাদন সীমিত এই বিষয়গুলো তেল মজুদের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। 

* আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদাঃ আন্তর্জাতিক তেলের বাজার ও মূল্যের পরিবর্তন তেলের উৎপাদন ও বিক্রয় নীতি প্রভাবিত করতে পারে। যা মজুদের স্থিতি নির্ধারণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

* প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও পরিবেশগত সমস্যাঃ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে তেল উৎপাদন হ্রাস হতে পারে। তেল মজুদের স্থিতির ওপর প্রভাব ফেলে। 

এছাড়াও দুবাই ইতিমধ্যে অর্থনীতিকে বৈচিত্র্যময় করার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। পর্যটন,  রিয়েল এস্টেট, এবং ব্যবসায়িক সেবার উপর গুরুত্ব দিয়েছে। এতে বোঝা যায়, ভবিষ্যতের তেল ফুরিয়ে গেলেও তাদের অর্থনৈতিকভাবে কোন প্রভাবিত হবে না বলা যায়। দুবাই কি তেল ফুরিয়ে যাবে পড়ে নিয়েছেন দুবাইয়ের প্রধান আয় কত তা এখন জানা যাক চলুন। 

দুবাইয়ের প্রধান আয় কত?

দুবাইয়ের প্রধান আয়ের উৎস হল তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাস। তবে বর্তমান সময়ে এসে তেলের ওপর নির্ভরশীলতা কমার জন্য তারা অর্থনীতিকে বৈচিত্র্যময় করার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। পর্যটন এবং রিয়েল এস্টেট এখন দুবাইয়ের আয়ের প্রধান উৎস। 

এখন কিছু দুবাইয়ের প্রধান আয়ের উৎসগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ 

১। তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাসঃ দুবাইয়ের প্রধান আয়ের একটি ছোট অংশ আসে এই খাত থেকে। তবে বর্তমান সময়ে এটি দুবাইয়ের অর্থনীতির ভিত্তি হিসেবে কাজ করছে। 

২। পর্যটনঃ  দুবাইয়ে বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে। যেমন : বিশ্বের বৃহত্তম ভবন বুর্জ খলিফা, বিলাসবহুল হোটেল, শপিং মল ইত্যাদি। 

৩। রিয়েল এস্টেটঃ দুবাইয়ের অর্থনীতিতে রিয়েল এস্টেট এবং নির্মাণ খাতে বেশ বড় অবদান রয়েছে। দুবাই মেরিনা, পাম জুমেইরাহ, এবং অন্যান্য প্রকল্প। 

৪। বিমান চালনাঃ আন্তর্জাতিকভাবে বিমান চালনা এবং বিমানবন্দরগুলো দুবাইয়ের আয়ের বড় একটি অংশ। 

৫। বাণিজ্যিক এবং লজিস্টিকসঃ দুবাইয়ের বন্দর জাবেল আলী বিশ্বের অন্যতম ব্যস্ততম বন্দর এবং এটি আয়ে বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। 

এ সকল হাতের উপর নির্ভরশীলতা তেলের ওপর চাপ কমিয়ে আনছে এবং অর্থনীতি দিক থেকে উন্নয়ন করছে। দুবাইয়ের প্রধান আয় সম্পর্কে জানলেন দুবাই তেলের মালিক কে তা জানা যাক চলুন। 

দুবাই তেলের মালিক কে?

দুবাইতে নির্দিষ্ট কোন তেলের মালিক নেই। দুবাইয়ের তেল শিল্প মূলত সরকার নিয়ন্ত্রণ করে। তেলের মালিকানা সরাসরি কোন ব্যক্তির কাছে নেই বরং এটি সরকার নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠান দ্বারা পরিচালিত হয়। দুবাই পেট্রোলিয়াম এবং আমিরাত ওয়েল কোম্পানি তেল এবং গ্যাস উৎপাদন এবং উন্নয়নের দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে। 

সরকার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠিন গুলোর মধ্যে প্রধান কয়েকটি প্রতিষ্ঠান হলোঃ 

১। দুবাই পেট্রোলিয়ামঃ দুবাই পেট্রোলিয়াম এটি সরাসরি সরকারের অধীনে কাজ করে। এটি মূলত তেলের ক্ষেত্র অনুসন্ধান, উন্নয়ন এবং পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত। 

২। এমিরেটস ন্যাশনাল অয়েল কোম্পানিঃ এটি একটি সরকার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। এটি মূলত তেল এবং গ্যাস ক্ষেত্রের সমস্ত কার্যক্রম পরিচালনা করে। এর মধ্যে রয়েছে উৎপাদন, তেল অনুসন্ধান,প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং বিপণন। এটি দুবাই সরকারের অন্যতম প্রধান তেল কোম্পানি হিসেবে পরিচিত। 

দুবাইয়ের তেল সরাসরি সরকারের মালিকানাধীন হওয়া সত্ত্বেও কিছু আন্তর্জাতিক কোম্পানি সাথে একযোগ হয়ে কাজ করে থাকে। দুবাইয়ের তেল এবং গ্যাস শিল্প একটি বড় অর্থনৈতিক চালক। দুবাই তেলের মালিক কে বুঝতে পারলেন পৃথিবীর বৃহত্তম তেলের ভান্ডার কোনটি তা জেনে নিন এখন। 

পৃথিবীর বৃহত্তম তেলের ভান্ডার কোনটি?

পৃথিবীর বৃহত্তম তেলের ভান্ডারটির ভেনেজুয়েলায় অবস্থিত। এখানে তেলের মজুদ সব থেকে বেশি। ভেনেজুয়েলায় প্রায় ৩০০ বিলিয়ন ব্যারেল তেল মজুদ রয়েছে। ভেনেজুয়েলায় তেলের ভান্ডার মূলত ওরিনোকো বেল্ট অঞ্চলে অবস্থিত। সৌদি আরবের তেল মজুদের দিক থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ। 

এছাড়াও অন্যান্য প্রধান তেল ভান্ডার গুলো হলোঃ 

* সৌদি আরবঃ সৌদি আরবে প্রায় ২৬৭ বিলিয়ন ব্যারেল প্রমাণিত তেল মজুদ রয়েছে। প্রধান তেলক্ষেত্র - গাওয়ার অয়েল ফিল্ড, এটি পৃথিবীর মধ্যে বৃহৎ ঐক্যবদ্ধ তেল ভান্ডার। 

* ইরানঃ ইরানে প্রায় ১৫৫ বিলিয়ন ব্যারেল প্রমাণিত তেল মজুদ রয়েছে। প্রধান তেলক্ষেত্র - এখানে বিভিন্ন বিশাল বিশাল তেলক্ষেত্রে রয়েছে। যেমন : গচসারান ও আঘাজারি। 

* ইরাকঃ ইরাকে প্রায় ১৪৫ বিলিয়ন ব্যারেল প্রমাণিত তেল মজুদ রয়েছে। প্রধান তেলক্ষেত্র - রুমাইলাহ এবং মজনুন। 

* কানাডাঃ কানাডাতে প্রায় ১০৭ বিলিয়ন ব্যারেল প্রমাণিত তেল মজুদ রয়েছে। প্রধান তেলক্ষেত্র - প্রধানত অ্যালবার্টা প্রদেশের বালুকাতে অবস্থিত।

 * কুয়েতঃ কুয়েতে প্রায় ১০১ বিলিয়ন ব্যারেল প্রমাণিত তেল মজুদ রয়েছে। প্রধান তেলক্ষেত্র - বুরগান ফিল্ড৷ 

এই দেশগুলোর তেল ভান্ডার পৃথিবীর বিখ্যাত এবং বিশ্ব জ্বালানি বাজারে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। পৃথিবীর বৃহত্তম তেলের ভান্ডার কোনটি বুঝতে পারলেন আরবের তেলের দেশ কয়টি তা এখন জেনে নিন। 

আরবের তেলের দেশ কয়টি?

আরবে তেলে দেশগুলো সাধারণত উপসাগরীয় অঞ্চলে অবস্থিত। আরবের তেলের গুলো হলোঃ 

  1. সৌদি আরব 
  2. কুয়েত 
  3. সংযুক্ত আরব আমিরাত
  4. ইরাক 
  5. ওমান 
  6. কাতার 
  7. বাহরাইন 
  8. লিবিয়া 
  9. আলজেরিয়া 
  10. সুদান 

সাধারণত এ কয়েকটি দেশ আরবের প্রধান তেল উৎপাদনকারী দেশ। আরবের তেলের দেশ কয়টি ও দুবাইতে কি তেল আছে কিনা সবই জানালাম আপনাদের। 

পরিশেষেঃ দুবাইতে কি তেল আছে ও কোন আমিরাতে সবচেয়ে বেশি তেল আছে

আশাকরি আপনারা দুবাইয়ের তেল নিয়ে বিভিন্ন তথ্য ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। এইরকম তথ্য পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জানবো আমরা ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url