anfree কিসের ঔষধ কাজ কি খাওয়ার নিয়ম side effects
anfree tablet anfree কিসের ঔষধ ও anfree tablet এর কাজ কি এই বিষয়গুলো নিয়েই আজকের আর্টিকেল।
যেকোন ঔষধ খাওয়ার আগে অবশ্যই আপনাকে সেই ঔষধ সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। তাহলে
চলুন anfree tablet সম্পরর্কে জানা যাক।
anfree কিসের ঔষধ এবং anfree tablet এর কাজ কি |
anfree কিসের ওষুধ ও anfree tablet এর কাজ কি এর পাশাপাশি anfree খাওয়ার নিয়ম এবং
anfree এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলোও বিস্তারিত জানতে পারবেন।
সূচিপত্রঃ anfree কিসের ঔষধ ও anfree tablet এর কাজ কি
anfree কিসের ঔষধ
anfree ওষুধটি হলো টেনশনের ওষুধ। যারা অতিরিক্ত টেনশন করে থাকে তাদের জন্য এ
ওষুধটি কার্যকারিতা। এটা দুটা গ্রুপের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়। এ ওষুধের
প্রস্তুতকারক হলো অরিষ্টি ফার্মা লিমিটেড।
anfree ওষুধ ডিপ্রেশন ধরনের চিকিৎসার জন্য এই ওষুধ করা হয়। অবশ্যই ডাক্তারের
সাথে পরামর্শ না করে এই ট্যাবলেট আপনি খাবেন না।
এজন্য ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আপনার ডিপ্রেশন এগুলো দূর করার জন্য
ডাক্তার যদি আপনাকে এই ওষুধ দিয়ে থাকে তাহলে আপনি এই ওষুধটি খাবেন নিজে নিজে
ইচ্ছা করে খাবেন না। anfree কিসের ওষুধ তা জানলেন এই tablet এর কাজ কি এই
বিষয়টি এখন জানা যাক চলুন।
anfree tablet এর কাজ কি
বিভিন্ন ধরনের দুশ্চিন্তা, অবসন্নতা, উদাসীনতায়, সাইকোজেনিক ডিপ্রেশন,
ডিপ্রেসিভ নিউরোসিস, মাস্কড ডিপ্রেশন, মেনোপজাল ডিপ্রেশন ও অ্যালকাহল সেবনকারী
এবং মাদকাসক্ত দের ডিপ্রেশনের এই ওষুধ কাজ করে থাকে।
এ ওষুধটি মানসিক ব্যাধির চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয়। এই ওষুধটি মস্তিষ্কের
স্নায়ুতন্ত্রের সাথে হস্তক্ষেপ করে এবং সিজোফ্রেনিয়া চিহ্ন গুলোর জন্য দায়ী
রাসায়নিক ভারসাম্যকে সংশোধন করে কাজ করে থাকে।
এগুলো সমস্যার কারণ এই যে রোগীদের হয় ডাক্তার তাদের এই ওষুধটি দিয়ে থাকে।
anfree tablet এর কাজ কি বুঝতে পেরেছেন আশাকরি anfree এর দাম সম্পর্কে এখন
আলোচনা করবো চলুন।
anfree এর দাম কত
Anfree প্রতি পিস ট্যাবলেট এর দাম ৫ টাকা করে বাজারের দোকানে নেওয়া হয়। আর এক
পাতার দাম ৫০ টাকা করে নেওয়া হয়।যেকোনো ওষুধের দোকানে এই ওষুধটি থাকে তাই
আপনি যেকোন ফার্মেসির ওষুধের দোকান থেকে আপনি ওষুধটি কিনতে পারবেন।
দুশ্চিন্তা, বিষন্নতা, উদাসীনতা, বিভিন্নভাবে ডিপ্রেশনে যাওয়ার ইত্যাদির
ক্ষেত্রে এ ট্যাবলেট খেলে অনেকটা আরাম পাওয়া যায়। দুশ্চিন্তা মুক্ত হয় ঘুম
ভালো হয়। তখন অনেকটাই ভালো লাগে। anfree এর দাম কত পড়ে নিলেন ট্যাবলেটটি
খাওয়ার নিয়মসমূহও এখন জেনে নিন।
anfree খাওয়ার নিয়ম
- প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে এই ওষুধ খাওয়ার নিয়ম হলো তুই কি করে ট্যাবলেট সকালে ও বিকেলে খেতে হবে।
- বয়োবৃদ্ধদের ক্ষেত্রে এই ওষুধ খাওয়ার নিয়ম হলো প্রতিদিন সকালে একটি করে ট্যাবলেট খেতে হবে বা ডাক্তার যেভাবে পরামর্শ দেবে সে অনুযায়ী খেতে হবে।
- গুরুতর ক্ষেত্রে যদি অসুখ এর পরিমাণ বেশি বেড়ে যায় সেক্ষেত্রে সকালে বাচ্চা বাড়িয়ে দুইটি ট্যাবলেট দেওয়া যেতে পারে তাও ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আপনাকে সেবন করতে হবে।
এভাবে নিয়ম অনুযায়ী যার যেমন বয়স সে অনুযায়ী ডাক্তার এই ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে আর ডাক্তার পরামর্শ অনুযায়ী নিয়ম করে এ ওষুধ সেবন করতে হবে। anfree খাওয়ার নিয়ম কি তা জেনেছেন anfree এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো এখন জেনে নিন।
anfree ট্যাবলেটের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বা anfree tablet side effects
১। প্রধান পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া* পেটে সমস্যা
* বমি বা বমি ভাব।
* পেট ফাঁপা বা ব্যথা।
* ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য।
* অ্যালার্জি
* ত্বকে র্যাশ, চুলকানি।
* হাঁচি, গলার মধ্যে অস্বস্তি।
* শরীর ফোলা বা শ্বাসকষ্ট।
২। স্নায়ুতন্ত্রে প্রভাব
* মাথা ঘোরা।
* মাথাব্যথা।
* ঘুম ঘুম ভাব বা অতিরিক্ত ক্লান্তি।
* মনোযোগে ঘাটতি।
৩। কিডনি এবং লিভারের উপর প্রভাব
* লিভারের এনজাইম বেড়ে যেতে পারে।
* কিডনির কার্যকারিতা কমে যেতে পারে, বিশেষত দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে।
* প্রস্রাবের রঙ বা পরিমাণে পরিবর্তন।
৪। হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যা
* হৃদস্পন্দনের অনিয়ম।
* উচ্চ রক্তচাপ বা রক্তচাপের হঠাৎ পরিবর্তন।
৫। মানসিক প্রভাব
* অস্থিরতা বা উদ্বেগ।
* মনমরা ভাব বা হতাশা।
* বিরক্তি বা উত্তেজনা।
৬। অন্যান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
* শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়া।
* চুল পড়া।
* মাংসপেশিতে ব্যথা।
* চোখের সমস্যা, যেমন দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হওয়া।
৭। পাচনতন্ত্রের জটিলতা
* গ্যাস্ট্রাইটিস বা পেটে গ্যাস জমে যাওয়া।
* রক্তপাতসহ পেটে আলসারের ঝুঁকি (দীর্ঘদিন সেবনে)।
* খিদে কমে যাওয়া।
* হজমে সমস্যা।
৮। ত্বক ও চুল সংক্রান্ত সমস্যা
* অতিরিক্ত শুষ্ক বা তৈলাক্ত ত্বক।
* ত্বকের রঙ পরিবর্তন বা ব্রণ।
* চুল পড়ার হার বৃদ্ধি।
৯। শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা
* শ্বাস নিতে অসুবিধা।
২। স্নায়ুতন্ত্রে প্রভাব
* মাথা ঘোরা।
* মাথাব্যথা।
* ঘুম ঘুম ভাব বা অতিরিক্ত ক্লান্তি।
* মনোযোগে ঘাটতি।
৩। কিডনি এবং লিভারের উপর প্রভাব
* লিভারের এনজাইম বেড়ে যেতে পারে।
* কিডনির কার্যকারিতা কমে যেতে পারে, বিশেষত দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে।
* প্রস্রাবের রঙ বা পরিমাণে পরিবর্তন।
৪। হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যা
* হৃদস্পন্দনের অনিয়ম।
* উচ্চ রক্তচাপ বা রক্তচাপের হঠাৎ পরিবর্তন।
৫। মানসিক প্রভাব
* অস্থিরতা বা উদ্বেগ।
* মনমরা ভাব বা হতাশা।
* বিরক্তি বা উত্তেজনা।
৬। অন্যান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
* শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়া।
* চুল পড়া।
* মাংসপেশিতে ব্যথা।
* চোখের সমস্যা, যেমন দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হওয়া।
৭। পাচনতন্ত্রের জটিলতা
* গ্যাস্ট্রাইটিস বা পেটে গ্যাস জমে যাওয়া।
* রক্তপাতসহ পেটে আলসারের ঝুঁকি (দীর্ঘদিন সেবনে)।
* খিদে কমে যাওয়া।
* হজমে সমস্যা।
৮। ত্বক ও চুল সংক্রান্ত সমস্যা
* অতিরিক্ত শুষ্ক বা তৈলাক্ত ত্বক।
* ত্বকের রঙ পরিবর্তন বা ব্রণ।
* চুল পড়ার হার বৃদ্ধি।
৯। শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা
* শ্বাস নিতে অসুবিধা।
* ব্রঙ্কোস্পাজম বা হাঁপানির মতো লক্ষণ।
* নাক দিয়ে পানি পড়া।
১০। রক্ত সম্পর্কিত জটিলতা
* রক্তে সাদা কণিকার সংখ্যা কমে যাওয়া (লিউকোপেনিয়া)।
* রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া)।
* রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা।
১১। ইমিউন সিস্টেমের উপর প্রভাব
* দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া।
* সহজেই ইনফেকশন হওয়া।
১২। মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রে প্রভাব
* ঝাপসা বা দ্বৈত দৃষ্টি।
* স্মৃতিশক্তি হ্রাস।
* খিঁচুনি (Seizures) হওয়ার সম্ভাবনা।
১৩। হরমোন এবং বিপাকীয় প্রভাব
* রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়া।
* হরমোনাল ভারসাম্যহীনতা।
১৪। লিঙ্গ ও প্রজনন স্বাস্থ্য
* যৌন ইচ্ছা হ্রাস বা বৃদ্ধিতে প্রভাব।
* পুরুষদের ক্ষেত্রে বীর্য উৎপাদন বা ইরেক্টাইল ডিসফাংশন সমস্যা।
* নারীদের ক্ষেত্রে মাসিক চক্রের অসঙ্গতি।
১৫। দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারজনিত ঝুঁকি
* লিভার সিরোসিস বা ফ্যাটি লিভার রোগ।
* কিডনিতে পাথর।
* হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়া (অস্টিওপোরোসিস)।
যদি এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো অধিক করে মেনে দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে।
উত্তর: এটি সাধারণত ব্যথা ও প্রদাহ উপশমের জন্য ব্যবহৃত একটি নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগ (NSAID)।
২। Anfree ট্যাবলেট সেবনের ফলে কি গ্যাস্ট্রিক হতে পারে?
উত্তর: হ্যাঁ, এই ওষুধ সেবনে গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে।
৩। এটি কি কিডনির উপর প্রভাব ফেলে?
উত্তর: দীর্ঘমেয়াদে সেবনের ফলে কিডনি সমস্যার ঝুঁকি থাকতে পারে।
8। Anfree কি লিভারের উপর প্রভাব ফেলে?
উত্তর: হ্যাঁ, এটি লিভারের কার্যক্ষমতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
৫। এটি কি মাথাব্যথার কারণ হতে পারে?
উত্তর: কিছু ক্ষেত্রে এটি মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।
৬। Anfree সেবনের পর কি বমি বমি ভাব হতে পারে?
উত্তর: হ্যাঁ, এটি বমি বমি ভাব বা বমির কারণ হতে পারে।
৭। Anfree কি রক্তচাপ বৃদ্ধি করতে পারে?
উত্তর: হ্যাঁ, এটি উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
৮। গর্ভবতী নারীদের জন্য Anfree নিরাপদ কি?
উত্তর: না, গর্ভবতী নারীদের জন্য এটি সাধারণত নিরাপদ নয়। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া সেবন করা উচিত নয়।
যদি এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো অধিক করে মেনে দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে।
anfree কিসের ঔষধ এর কাজ কি সম্পর্কে বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তরঃ
১। Anfree ট্যাবলেট কী ধরনের ওষুধ?উত্তর: এটি সাধারণত ব্যথা ও প্রদাহ উপশমের জন্য ব্যবহৃত একটি নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগ (NSAID)।
২। Anfree ট্যাবলেট সেবনের ফলে কি গ্যাস্ট্রিক হতে পারে?
উত্তর: হ্যাঁ, এই ওষুধ সেবনে গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে।
৩। এটি কি কিডনির উপর প্রভাব ফেলে?
উত্তর: দীর্ঘমেয়াদে সেবনের ফলে কিডনি সমস্যার ঝুঁকি থাকতে পারে।
8। Anfree কি লিভারের উপর প্রভাব ফেলে?
উত্তর: হ্যাঁ, এটি লিভারের কার্যক্ষমতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
৫। এটি কি মাথাব্যথার কারণ হতে পারে?
উত্তর: কিছু ক্ষেত্রে এটি মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।
৬। Anfree সেবনের পর কি বমি বমি ভাব হতে পারে?
উত্তর: হ্যাঁ, এটি বমি বমি ভাব বা বমির কারণ হতে পারে।
৭। Anfree কি রক্তচাপ বৃদ্ধি করতে পারে?
উত্তর: হ্যাঁ, এটি উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
৮। গর্ভবতী নারীদের জন্য Anfree নিরাপদ কি?
উত্তর: না, গর্ভবতী নারীদের জন্য এটি সাধারণত নিরাপদ নয়। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া সেবন করা উচিত নয়।
জানবো আমরা ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url