বিদেশ থেকে বিকাশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় ও কোন কোন দেশে বিকাশ আছে

বিদেশ থেকে বিকাশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় ও কোন কোন দেশে বিকাশ আছে এই বিষয়গুলো নিয়েই আজকের আর্টিকেল। কোন কোন দেশে বিকাশ আছে ও বিদেশ থেকে বিকাশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় জানার জন্য সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ুন। চলুন তাহলে বিদেশ থেকে বিকাশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় জানা যাক। 
বিদেশ থেকে বিকাশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় ও কোন কোন দেশে বিকাশ আছে। জানবো আমরা। janbo amra
বিদেশ থেকে বিকাশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় ও কোন কোন দেশে বিকাশ আছে।
বিদেশ থেকে বিকাশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় ও কোন কোন দেশে বিকাশ আছে জানার পাশাপাশি বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়মও জানতে পারবেন। 
সূচিপত্রঃ বিদেশ থেকে বিকাশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় ও কোন কোন দেশে বিকাশ আছে।
ভূমিকাঃ 
আপনারা যারা বিদেশে থাকেন তারা অনেক সময় বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে চান কিন্তু এর প্রসেসটা ভালোভাবে জানেন না তারা এই আর্টিকেল থেকে অনেক কিছুই জানতে পারবেন। তাহলে চলুন বিদেশ থেকে বিকাশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় এছাড়াও কোন কোন দেশে বিকাশ আছে তা জানা যাক। 

বিদেশ থেকে বিকাশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায়

বিদেশ থেকে একজন ব্যক্তি বাংলাদেশে সর্বোচ্চ ২৫০০০০ টাকা পর্যন্ত পাঠাতে পারবেন। একজন বিকাশ গ্রাহক তার বিকাশ একাউন্ট থেকে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ২৫০০০০ এক টাকা পর্যন্ত তুলতে অথবা পাঠাতে পারবেন। 

দেশ অথবা বিদেশ থেকে যেখান থেকেই হোক একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ ২৫০০০০ এত টাকায় লেনদেন করতে পারবেন। রেমিটেন্সের ক্ষেত্রে বিদেশ থেকে একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ২৫০০০০ টাকা দেশে পাঠাতে পারবেন। 

সেক্ষেত্রে আপনি যতবার টাকা পাঠাবেন প্রতিবারই ২.৫% সরকারি প্রণোদনা যুক্ত হবে এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ব্যাংক কর্তৃক প্রদত্ত প্রণোদনা যুক্ত হবে। বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশীরা তাদের পরিবার-পরিজনের কাছে নিয়মিত অর্থ পাঠিয়ে থাকেন। 

এই অর্থ দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই যখন টাকা পাঠাবেন তখন টাকা পাঠানোর সম্পর্কে বা বিকাশের লেনদেন সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে শুনে তারপর পাঠাবেন তাহলে আপনার জন্য ভালো হবে। 

কোন কোন দেশে বিকাশ আছে 

১২ টি দেশে বিকাশের ব্যবহার করা যায় দেশগুলোর নাম হলঃ যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইতালি, কাতার, ওমান, দক্ষিণ কোরিয়া, কুয়েত, বাহারাইন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। 

এ বারোটি দেশ ছাড়াও আরো অনেক কয়েকটি দেশেও বিকাশ ব্যবহার করা হয়ে থাকে কারণ বিকাশ জানায়, লাখো প্রবাসী বহুদিন ধরে বিদেশে থাকে তারা বিকাশ ব্যবহারের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। 

এজন্য প্রায় সব দেশেই এখন বিকাশ ব্যবহার করা হয়ে থাকে আরো দেশগুলোর নাম হলঃ কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, স্পেন ইত্যাদি প্রায় সব দেশেই এখন বিকাশ ব্যবহার করা যায়। 

কারণ এখন বাংলাদেশ থেকে বিদেশে অনেক প্রবাসী যে থাকে সে ক্ষেত্রে বিকাশ খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। লাখো প্রবাসী বহুদিন ধরে বিদেশে বসে বিকাশ ব্যবহার করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। কারণ বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে ঘরে বসে খুব সহজেই টাকা পাঠানো যায়। 

এবং বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। কম খরচে টাকা লেনদেন করা যায়। বিকাশের মাধ্যমেই শপিং করা যায়। আবার বিভিন্ন কাজেই লেনদেন করা যায়। এজন্য বিকাশ বাইরের দেশেও জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কোন কোন দেশে বিকাশ আছে জানলেন বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সমূহ এখন জেনে নিন। 

বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম

বিদেশ থেকে ঘরে বসে যেভাবে বিকাশ একাউন্ট খুলব সে নিয়ম গুলো হলঃ 

প্রথমে বিকাশ অ্যাপ টি নামাতে হবে। এই অ্যাপসটি গুগল প্লে স্টোর এ গিয়ে সার্চ করলেই একটি বিকাশ অ্যাপ চলে আসবে।তারপর সে বিকাশ অ্যাপ টি ইন্সটল করতে হবে।

তারপর অ্যাপসটি ওপেন করলে তিনটি অপশন দেখা দেয় এই তিনটি অপশন হল লগ ইন করুন/ রেজিস্ট্রেশন, বিকাশের নাম্বার পরিবর্তন ও বিকাশ অ্যাপটি ঘুরে দেখুন। সে ক্ষেত্রে আপনি বিকাশ নাম্বার পরিবর্তনের জায়গায় ক্লিক করতে পারেন।

তারপর আপনার সামনে কিছু লেখা আসবে তারমধ্যে একটি পপ অ্যাপ আসবে। সেখানে লেখা থাকবে আপনি দেশের বাইরে বা বিদেশ থেকেও এই বিকাশ অ্যাপ টি ব্যবহার করতে পারবেন। 

তবে দেশের থেকেও যে বিকাশ অ্যাপ এর সুবিধা পাবেন আপনি সব ধরনেরই সুবিধা পেয়ে থাকবেন বিদেশ থেকেও। তারপর আপনার সামনে একটি অপশন আসবে সেখানে লিখা থাকবে এখানে আপনি এগিয়ে যান সেখানে আপনি ক্লিক করবেন।

তারপর আপনার সামনে আসবে দেশের একটি কোড সেখানে আপনি যে দেশে বসবাস করেন সে দেশটি সিলেক্ট করবেন।

তারপর দেশ সিলেক্ট করা হয়ে গেলে আপনাকে তারপর ফোন নাম্বার দিতে হবে তারপর পরবর্তী যে অপশনটি আসবে সেটা ত আপনাকে ক্লিক করতে হবে।

তারপর আরেকটি অপশন আসবে সেখানে আপনাকে দিতে হবে আপনি যখন দেশের বাইরে গিয়েছেন তখন আপনার পাসপোর্টে যে ইমিগ্রেশন থেকে একটি সিল দেওয়া হয়েছে সেই সিল এর ছবি তুলে এখানে এড করতে হবে।

তারপর পাসপোর্ট এর ছবি এড হয়ে গেলে বিকাশ আরো কিছু সহজ দিক নির্দেশনা দিয়ে থাকে সেগুলো আপনি খুব সহজেই অনুসরণ করে ঠিকভাবে করলেই বিদেশ থেকে আপনার একটা বিকাশ একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে।

এভাবে আপনি বিদেশ থেকে একটি বিকাশ একাউন্ট খুব সহজেই খুলতে পারবেন। বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম জেনে নিয়েছেন বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়মও এইবার জানা যাক চলুন।

বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম

বিদেশে বসবাসরত প্রবাসীরা খুব সহজেই এই বিকাশ অ্যাপ টি ব্যবহার করে অল্প কিছু সময়ের মধ্যেই টাকা পাঠাতে পারেন। দেশের প্রিয়জনের কাছে বিকাশ একাউন্ট এর মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পারবেন। মানি ট্রান্সফার এবং মানি এক্সচেঞ্জ হাউজ এর মাধ্যমে বিদেশ থেকে দেশে বিকাশে টাকা পাঠাতে পারবেন প্রবাসীরা।

বিদেশ থেকে দেশে টাকা পাঠাতে বিকাশের মাধ্যমে যে নিয়ম গুলো ব্যবহার করতে হয় সেগুলো হলো

প্রথমে আপনাকে যা করতে হবে তাহলে আপনাকে অনুমোদিত এবং পার্টনার ব্রাক ব্রাঞ্চ এবং মানি এক্সচেঞ্জ অথবা এমটিও এজেন্ট এর কাছে যেতে হবে।

তারপর আপনি যার কাছে টাকা পাঠাবেন যে বিকাশ একাউন্টে টাকা পাঠাবেন সেই বিকাশ একাউন্ট নাম্বার এবং পুরো নাম প্রদান করতে হবে। (আপনি যখন বিকাশ একাউন্ট খুলবেন তখন এগুলো ভালো করে দেখে নিতে হবে)

তারপর আপনি প্রয়োজনীয় যত টাকা প্রদান করবেন সেটা ভালো করে বসাতে হবে ব্যাংক /মানি এক্সচেঞ্জ / এমটি ও এজেন্ট এজেন্টকে শুরু এবং সম্পূর্ণ করতে ভালোভাবে অনুরোধ করতে হবে।

এভাবে আপনি মানি ট্রান্সফার করতে পারবেন বিদেশ থেকে।

বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠানোর খরচ

বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠালে কোন খরচ হয় না কিন্তু বিকাশ থেকে যখন টাকা বের করবে তখন এর খরচ সহ বের করতে হয় সে ক্ষেত্রে খরচ হয় হাজারে ১৮ টাকা করে। তাই বলা যায় বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠানোর খরচ বা টাকার তোলার খরচ হাজার ১৮ টাকা করে। 

এই ক্যাশ আউট চার্জে ১৮ টাকা করে নেওয়া হয় আর কোন চার্জ নেওয়া হয় না। বিকাশে টাকা পাঠানো বা উত্তোলনের সময় ক্যাশ আউট চার্জ লাগে এই ক্যাশেও চার্জ এর খরচ হল হাজারে ১৮ টাকা করে। আর কোন খরচ বহন করতে হয় না।

বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা আসতে কত দিন সময় লাগে

প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য বিকাশ অ্যাপটি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম। তারা প্রিয়জনের কাছে খুব সহজেই বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পারে। বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠালে খুব দ্রুত সহজ এবং নিরাপদ উপায়ে টাকা পাঠানো যায় তাই বলা যায় বিকাশ একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।

বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা আসতে সময় লাগে পাঁচ মিনিট। যদিও বেশি সময় লেগে থাকে তাহলে ২৪ ঘন্টার মধ্যেই বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা চলে আসে। তবে অন্যান্য কিছু কারণ এর জন্য এর থেকে বেশি সময়ও লাগতে পারে। তাই এই লেনদেন এর সময় নির্ভর করে কয়েকটি বিষয়ের উপর।

অনলাইন লেনদেনের মাধ্যমে টাকা পাঠালে খুব দ্রুতই টাকা চলে আসে। মোবাইলে অ্যাপ ব্যবহার করলে মোবাইলে বিকাশ অ্যাপটির মাধ্যমে টাকা পাঠানো যায় দ্রুত এবং সহজেই। 

ছোট পরিমাণের টাকার অংক খুব দ্রুতই পাঠানো যায় কিন্তু টাকার পরিমান একটু বেশি হলে একটু সময় বেশি লাগে সে ক্ষেত্রে বেশি নয়। আবার কখনো কখনো দেখা যায় সাপ্তাহিক ছুটির দিনে লেনদেন প্রক্রিয়া একটু ধীরে হতে পারে। এইজন্য আপনার যদি ওই দিন একটু সময় লাগতে পারে। এভাবেই বিদেশ থেকে টাকা আসতে সময় লাগে।

অ্যাপ ছাড়া বিদেশ থেকে কিভাবে বিকাশ ব্যবহার করব

*২৪৭# এর মাধ্যমে বিকাশ অ্যাপ ছাড়া আপনি দেশে অথবা দেশের বাইরে যেকোনো মোবাইলের মাধ্যমে আপনি বিকাশে ঢুকতে পারবেন। *২৪৭# এটা ডায়াল করলেই মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ছাড়া ও লেনদেন করতে পারবেন। 

এক্ষেত্রে আপনার কোন বিকাশ অ্যাপ দরকার হবে না। আপনার বিকাশ অ্যাপ না থাকলেও আপনি যেকোনো মোবাইল থেকে বিকাশ রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন বিদেশি নাম্বার দিয়েও। তাই এভাবেই বিদেশ থেকে বিকাশ অ্যাপ ছাড়াও বিকাশ ব্যবহার করা যায়।

বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম

বাংলাদেশ থেকে মূল্যত ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠানো যায়।ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে হলে কয়েকটি ক্যাটাগরির মাধ্যমে পাঠাতে হয় । ক্যাটাগরি গুলো হলো ভ্রমণের ক্ষেত্রে, পড়াশোনার ক্ষেত্রে, চিকিৎসার ক্ষেত্রে অথবা ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে। 

এই ক্যাটাগরি গুলোর মাধ্যমে আপনি বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে পারবেন। এছাড়াও আরো দুইটি মাধ্যম আছে সেগুলো হল ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন, পেওনিয়ার।এই বিভিন্ন ক্যাটাগরি গুলোর ভিন্ন ভিন্ন নিয়ম রয়েছে। নিয়মগুলো হল

ভ্রমণের ক্ষেত্রে টাকা পাঠানোর নিয়ম হলো সর্বপ্রথম আপনার পাসপোর্ট থাকতে হবে, তারপর আপনার যে কোন একটি ব্যাংক একাউন্ট থাকতে হবে সেই ব্যাংকে আপনার পাসপোর্ট এন্ডোস করার মাধ্যমে ডেবিট অথবা ক্রেডিট কার্ড নিতে হবে তারপর আপনার দুইটি কারেন্সি থাকবে। 

তারপর আপনি যদি সার্কভুক্ত দেশগুলোতে ভ্রমণ করতে চান সে ক্ষেত্রে এক বছরে সর্বোচ্চ ৫ হাজার ডলার এন্ডোর্স করতে হবে। আর যদি ষাটভুক্ত দেশের বাইরে ভ্রমন করতে চান সেক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সাত হাজার ডলার এনডোর্স করতে পারবেন।

চিকিৎসার ক্ষেত্রেও সেরকমই নিয়ম রয়েছে আপনার পাসপোর্ট থাকতে হবে আপনি যে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠাবেন সে ব্যাংকে চিকিৎসার প্রোফাইল খুলতে হবে সেখানে প্রোফাইল খুলতে যেগুলো ডকুমেন্টস লাগবে সেগুলো অনুগ্রহ করে সাবমিট করতে হবে। 

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সব সাবমিট করার পর সেগুলো ব্যাংক যাচাই-বাছাই করে আপনার প্রোফাইল খোলা সম্পূর্ণ করবে। এ কাজ করতে কিছুদিন সময় লাগতে পারে । চিকিৎসার জন্য আপনি সর্বোচ্চ ১০০০০ ডলার পর্যন্ত আপনি বিদেশে পাঠাতে পারবেন।

পড়াশুনার ক্ষেত্রেও আপনার স্টুডেন্ট ভিসা থাকতে হবে প্রথমে তারপর যে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠাবেন সেই ব্যাংকে যেতে হবে। তারপর আপনি স্টুডেন্ট প্রোফাইল তৈরি করবেন স্টুডেন্ট প্রোফাইল তৈরি করতে যে সকল ডকুমেন্টস লাগবে এগুলো সব প্রদান করবেন। 

তারপর ব্যাংক আপনার সব ডকুমেন্ট চেক করে আপনাকে একটি স্টুডেন্ট প্রোফাইল সম্পূর্ণ করে দেবে । তারপর স্টুডেন্ট প্রোফাইল পুরোপুরি সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনি বিদেশে টাকা পাঠাতে পারবেন।

ব্যবসার ক্ষেত্রে টাকা পাঠানোর জন্য তাহলে ব্যবসার জন্য টাকা পাঠাতে হলে তেমন কোন নিয়ম মানতে হয় না কারণ ব্যবসার জন্য কোন অনুমতি ছাড়াই বিদেশে টাকা পাঠানো যায়। এই সুযোগ দেওয়ার কারণ হলো বিদেশি রেমিটেন্স দেশে আনা। যা দেশের অর্থনীতিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে। এভাবেই এই নিয়ম গুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠানো যায়।

বিদেশ থেকে বিকাশ ব্যবসা

প্রবাসী বাংলাদেশীরা বিদেশে তাদের অর্জিত অর্থ দেশে পাঠানোর জন্য বিভিন্ন প্রকারের উপায় অবলম্বন করে থাকেন। একাউন্ট থেকে নির্দিষ্ট সংখ্যক লেনদেন হলে আপনি কমিশন পাবেন সে ক্ষেত্রে আপনার টাকা বাড়বে মূল্যত এটাকে বিকাশ ব্যবসা বলা হয়। 

বর্তমান সময়ে টাকা লেনদেনের সবচেয়ে সহজ মাধ্যম মোবাইল ব্যাংকিং। মোবাইল ব্যাংকিং এখন খুবই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। ৮০শতাংশ মানুষ এর মাধ্যমে লেনদেন করছে। বিদেশ থেকেও লেনদেন করা যায় এই মাধ্যমে। 

আপনি যদি বিকাশের মাধ্যমে ব্যবসা করতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে বিকাশ ওয়েবসাইট থেকে আবেদন করতে হবে। বিকাশ ডিস্ট্রিবিউটর অফিস থেকে। তারপর একটি সিমকার্ড লাগবে যেখানে আগে কখনো বিকাশ খোলা ছিল না। 

বিকাশ ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস দিলে তারা আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করে দেবে এবং তারা আপনার ডকুমেন্ট চেক করে আপনি যদি এজেন্ট হওয়ার যোগ্যতা রাখেন তাহলে তারা আপনাকে এজেন্ট করে দেবে। 

এজন্য বিদেশ থেকে আপনি যখন টাকা পাঠাবেন আপনি যদি এজেন্ট হয়ে থাকেন সে ক্ষেত্রে আপনার টাকার লাভ হবে প্রতি ক্যাশ ইন বা ক্যাশ আউটে প্রতি হাজারে ৪ টাকা ১০ পয়সা। 

অর্থাৎ কাস্টমারকে টাকা পাঠালে প্রতি হাজারে ৪.১০ টাকা কাস্টমারের ক্যাশ আউট বা আপনার কাছ থেকে টাকা উঠালে প্রতি হাজারে ৪.১০ টাকা পাবেন। এভাবে টাকা সাথে সাথে আপনার এজেন্ট একাউন্টে টাকা যোগ হয়ে যাবে। এভাবে আপনি বিদেশ থেকে বিকাশ ব্যবসা করতে পারবেন।

পরিশেষেঃ বিদেশ থেকে বিকাশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় ও কোন কোন দেশে বিকাশ আছে

আশাকরি আপনারা উপোরোক্ত বিষয়সমূহ ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। এইরকম তথ্য পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন এবং আমাদের সার্ভিস সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জানবো আমরা ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url