সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৫ ও সর্বনিম্ন বেতন কত জানুন।
সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৫ ও দক্ষিণ কোরিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত এই বিষয়গুলো নিয়েই আজকের আর্টিকেল। দক্ষিণ কোরিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত ও সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায়সমূহ জানার জন্য ভালোভাবে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো পড়ুন। তাহলে চলুন ২০২৫ সালে সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় জানা যাক।
 |
| সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় ও দক্ষিণ কোরিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত। |
সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৫ এবং দক্ষিণ কোরিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত তা জানার সাথে সাথে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে কি কি লাগে সেই বিষয়গুলোও জানতে পারবেন।
সূচিপত্রঃ সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৫ ও দক্ষিণ কোরিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত।
ভূমিকাঃ
আপনারা অনেকেই দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চাচ্ছেন সরকারিভাবে কিন্তু সঠিক উপায় জানেন না। এই আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে সরকারিভাবে যাওয়ার উপায়সমূহ জানতে পারবেন। এছাড়াও দক্ষিণ কোরিয়াতে কাজের সর্বনিম্ন বেতন কত তাও জানতে পারবেন বিস্তারিত।
সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৫
কাজের উদ্দেশ্যে অনেকেই এখন দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চায়। দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রতিবছরই প্রায় বিভিন্ন কাজের জন্য শ্রমিক নিয়োগ এর নোটিশ পাবলিস্ট করে থাকে।
তাই আপনারা যদি কেউ কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনারা সেগুলো কাজের সার্কুলার দেখে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন ভিসার জন্য সরকারিভাবে।
তাই আপনারা যদি সরকারিভাবে না যেয়ে যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে বেসরকারি মাধ্যমে যেতে চান এক্ষেত্রে আপনার টাকার পরিমান বেশি লাগবে। তাই আমরা মনে করি সরকারিভাবে যাওয়াই ভালো। সরকারিভাবে গেলে আপনার খরচ কম পড়বে।
আবার অনেক সময় দেখা যায় যে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে সরকারিভাবে ফ্রি ভিসা পাওয়া যায়। এজন্য আপনি যখন দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চাইবেন তখন সরকারিভাবে যাওয়ার চেষ্টা করবেন।
আপনি যখন সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চাইবেন তখন বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে ভিসার আবেদন করতে হবে তাহলে আপনি সরকারী ভাবে যেতে পারবেন। আবেদন করার জন্য একটি ওয়েবসাইট রয়েছে সরকারের সেই মাধ্যমটি ব্যবহার করবেন।
আপনি ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করে বিভিন্ন ধরনের নোটিশ ভালো করে দেখে নিবেন। তারপর ভিসা আবেদনের জন্য যে সকল কাগজপত্র লাগবে সেগুলো ঠিকঠাক ভাবে নিয়ে ভিসা আবেদন সম্পূর্ণ করবেন।
এছাড়াও অনেক স্টুডেন্ট রয়েছে যারা স্কলারশিপ এর মাধ্যমে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে ফ্রিতে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারবে। ২০২৫ সালে সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় জেনে নিলেন কোরিয়াতে যাওয়ার সুযোগ সম্পর্কে জানুন এখন।
সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার সুযোগ
আপনি বিভিন্ন মাধ্যমেই ভিসা করে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারবেন। বাংলাদেশ বা অন্যান্য দেশের শ্রমিকরা সাধারণত দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে চান কাজের জন্য তাই তারা নানা ধরনের সুযোগ খোঁজে সেখানে যাওয়ার জন্য।
এক্ষেত্রে তারা যদি কাজের উদ্দেশ্যে যায় তাহলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে পারবেন। তবে শুধু কাজের ভিসা বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ছাড়া ও আরো কয়েকটি ভিসার মাধ্যম রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য।
তাই দক্ষিণ কোরিয়া বিভিন্ন ধরনের ভিসা প্রদান করে থাকে। তাই আপনার সুযোগ অনুযায়ী আপনি যেকোনো ধরনের ভিসা পছন্দ করে সেই ভিসার মাধ্যমে আপনি যেতে পারবেন দক্ষিণ কোরিয়া। দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসা গুলো হলঃ
- কাজের ভিসা
- স্টুডেন্ট ভিসা
- ব্যবসায়িক ভিসা
- সামাজিক কর্মকর্তা ভিসা
- কৃষি ভিসা
- টুরিস্ট ভিসা
- সাধারণ ভিসা
- প্রবাসী কর্মকর্তা ভিসা ইত্যাদি
তাই আপনি যে কারণে দক্ষিণ কোরিয়া যাবেন সে ধরন অনুযায়ী আপনি আপনার ভিসাটি তৈরি করবেন। ভিসার আবেদন করার সময় আপনাকে ভিসার মেয়াদ কত দিন সে সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। কারণ ভিসার মেয়াদ অনুযায়ী আপনি দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থান করতে পারবেন।
ভিসার মেয়াদ যদি শেষ হয়ে যায় তাহলে আপনি আর সেখানে অবস্থান করতে পারবেন না। তাই বলা হয় এই সুযোগগুলো ব্যবহার করে আপনি সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়ায় যেতে পারবেন। সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার সুযোগ সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন আশাকরি এখন দক্ষিণ কোরিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত তা জেনে নিন।
দক্ষিণ কোরিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত
দক্ষিণ কোরিয়া যেতে হলে আপনার নানা রকম দক্ষতা এবং দক্ষিণ কোরিয়ার নিয়ম কানুন অনুযায়ী আপনার সবকিছু জানা থাকলে আপনি খুব সহজে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারবেন। আপনার যদি দক্ষিণ কোরিয়ার বেতন কত এই সম্পর্কে জানা থাকে তাহলে আপনার ভিসা তৈরি সহজেই হয়।
দক্ষিণ কোরিয়ায় কাজের ভিসার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা কমই লাগে। দক্ষিণ কোরিয়ায় কাজের ধরনের উপনির্ভর করে একজন শ্রমিককের বেতন নির্ভর করে। তাই কাজের ধরে অনুযায়ী একজন শ্রমিকের দক্ষিণ কোরিয়ায় সর্বনিম্ন বেতন দিয়ে থাকে মাসে ৪০ হাজার টাকা থেকে ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
কোম্পানির কাজের বেতনের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বেতন দিয়ে থাকে সর্বনিম্ন ৪০ হাজার টাকা থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত। কৃষিকাজ যারা করে তাদের সর্বনিম্ন বেতন পরে ৩০ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়। পিলারদের বেতন সর্বনিম্ন শুরু হয় ৫০ হাজার টাকা থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
তাই বলা হয় দক্ষিণ কোরিয়ার সর্বনিম্ন বেতন তার কাজের উপর নির্ভর করে হয়ে থাকে। দক্ষিণ কোরিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত কাজের তা জেনেছেন এখন জানুন যেতে কি কি লাগে।
দক্ষিণ কোরিয়া যেতে কি কি লাগে
সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে হলে নানা রকম গুরুত্বপূর্ণ কাগজ লাগে। যারা দক্ষিণ কোরিয়া জেতে সরকারিভাবে কি কি কাগজপত্র লাগবে কিভাবে যাবে এগুলো জানে না তাদের আগে থেকে জেনে নেওয়া ভালো।
এতে করে কোন সমস্যা হবে না। যদি আপনি না জানেন সাধারণত সে কাগজপত্র গুলো আপনার না থাকলে আপনি কখনোই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন না। দক্ষিণ কোরিয়া যেতে যা যা কাগজপত্র লাগবে তা হলঃ
- আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সর্বনিম্ন সার্টিফিকেট এসএসসি পাস হতে হবে।
- আপনার বয়স সর্বনিম্ন হতে হবে ১৮থেকে ৩৯ বছরের মধ্যে।
- আপনার মেডিকেল ফিটনেস এর মেডিকেল সার্টিফিকেট টি লাগবে।
- আপনার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট লাগবে।
- আপনি দক্ষিণ কোরিয়া যাবেন সেজন্য আপনার দক্ষিণ কোরিয়ার ভাষার দক্ষতার সার্টিফিকেট লাগবে।
- আপনার বিভিন্ন রং সম্পর্কে এবং বোঝার সক্ষমতা থাকতে হবে।
- তারপর আপনি যে আবেদন করবেন সে আবেদনের ফি পরিশোধ করতে হবে।
এগুলো থাকলেই আপনি খুব সহজেই দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারবেন। দক্ষিণ কোরিয়া যেতে কি কি লাগে বুঝতে পারলেন নিশ্চয়। দক্ষিণ কোরিয়া যেতে কি কি লাগে জানালাম আপনাদের এইবার জেনে নিন দক্ষিণ কোরিয়াতে লটারির মাধ্যমে যাওয়া সম্পর্কে কিছু তথ্য।
দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার লটারি
দক্ষিণ কোরিয়া থেকে প্রতিবছরই লটারি সার্কুলার দেওয়া হয়। তাই আপনি যদি লটারির মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চান তাহলে আপনি লটারির মাধ্যমে গুলো সেভ করবেন ভালো করে। আবার সব সময় খোঁজ রাখবেন কখন লটারির মাধ্যমে সার্কুলার ছেড়েছে এগুলোর দিক লক্ষ্য রাখবেন।
বাংলাদেশ থেকে আপনি যদি যান সে ক্ষেত্রে দক্ষিণ কোরিয়ার লটারির সার্কুলার বাংলাদেশের সরকারি ওয়েবসাইট বোয়েসেলে দিয়ে থাকে। আপনি সেখান থেকেই দক্ষিণ কোরিয়ার লটারির মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন সরকারিভাবে।
এজন্য আপনাকে সব সময় ওয়েবসাইটের আপডেট ফলো করতে হবে। আপনি আবেদন করার এক সপ্তাহের মধ্যেই তার ফলাফলটি পেয়ে যাবেন। কারণ তারা এক সপ্তাহের মধ্যেই ফলাফল প্রকাশ করে থাকে।
তাই আপনার আবেদনটি যদি সম্পূর্ণ হয় আপনি যদি লটারি বিজয়ী হন তাহলে সেখানে আপনার নাম দেখতে পারবেন। আর আপনি তখন লটারির মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারবেন। দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার লটারি সম্পর্কে জেনে নিলেন এইবার লটারি ছাড়া কিভাবে কোরিয়া যাবেন তার উপায়সমূহও জানুন এখন।
লটারি ছাড়া কোরিয়া যাওয়ার উপায়
আপনি দক্ষিণ কোরিয়া যে মাধ্যমেই জান না কেন সরকারি বেসরকারি বা বেসরকারি যে মাধ্যমে আপনাকে কিন্তু প্রথমে দক্ষিণ কোরিয়ার ভাষা জানতে হবে।
আপনি যদি লটারি ছাড়া দক্ষিণ কোরিয়া যান সে ক্ষেত্রে আপনাকে ভালো করে ভাষা জেনে তারপরে ভিসার আবেদন করতে হবে তাহলে আপনার জন্য ভালো হবে। লটারি ছাড়া দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য যে উপায়গুলো জানতে হবে বা মানতে হবে সেগুলো হলোঃ
- সেখানকার ভাষা সম্পর্কে আপনাকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। সেখানকার ভাষা লিখতে ও বুঝতে জানতে হবে।
- আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা সর্বনিম্ন এইচ এস সি পর্যন্ত হতে হবে।
- আপনি দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার আগে আপনার বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা নেওয়া হবে। আপনার বিভিন্ন স্কিল টেস্ট নেওয়া হবে। সেগুলো পরীক্ষায় আপনি উত্তীর্ণ হতে হবে।
- আপনি যে ভিসা করবেন সে ফর্মটি আপনাকে জমা দিতে হবে এবং আপনার ভিসাটি অনুমোদন পেয়েছে কিনা তা সরকার থেকে অনুমতি প্রাপ্তি হয়েছে কিনা তা আপনাকে জানতে হবে এবং অনুমতি হতে হবে।
- আপনি দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার আগে আপনার একটি ট্রেনিং নেয়া হবে সেখানে আপনাকে অংশগ্রহণ করতে হবে। বোয়েসেল কর্তৃক ট্রেনিং।
- আপনি সব পরীক্ষায় এবং সব ধরনের স্কিল তাদের আশানুরূপ হলে আপনি দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য অনুমতি পাবেন।
এভাবেই আপনি লটারি ছাড়া কোরিয়া যেতে পারবেন। লটারি ছাড়া কোরিয়া যাওয়ার উপায় জেনে নিয়েছেন এখন তাহলে জানা যাওয়ার খরচ সম্পর্কে কিছু তথ্য।
দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার খরচ
আপনি যদি দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই বৈধ উপায়ে সরকারিভাবে যেতে হবে। আপনি যদি বৈধ উপায়ে সরকারি ভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যান তাহলে আপনার অল্প খরচের মধ্যেই দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়া সম্পন্ন হবে।
আপনি অল্প খরচেই খুব সহজভাবেই দক্ষিণ কোরিয়ায় পৌঁছাতে পারবেন। আপনি যদি কোন কাজের উদ্দেশ্যে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চান তাহলে লটারি মাধ্যমে গেলে আপনার খুব কম খরচে আপনি যেতে পারবেন দক্ষিণ কোরিয়া।
এক্ষেত্রে আপনার খরচ পড়বে ৭০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকার মধ্যে। এটা শুধু আপনার দক্ষিণ কোরিয়া পর্যন্ত পৌঁছাতে যে খরচ হবে সেই খরচটা। আপনার আরো বিভিন্ন ধরনের ও খরচ হতে পারে। সেটা আপনার উপর নির্ভর করে হবে।
দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার খরচ আপনার ভিসা ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে হয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে আপনি যদি দক্ষিণ কোরিয়া যান সে ক্ষেত্রে আপনার আনুমানিক তিন থেকে ৮ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে থাকবে।
আপনি যদি wark permite ভিসা নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া যান সে ক্ষেত্রে আপনার খরচ হবে ৫ থেকে ৮ লক্ষ টাকার মত। টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে গেলে আপনার খরচ পড়বে দুই থেকে চার লক্ষ টাকার মধ্যেই।
তাই বলা যায় দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার খরচ আপনার ভিসা ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে আপনার কত খরচ হবে সেটা নির্ভর করবে। দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার খরচ নিয়ে জানলেন এখন যাওয়ার আবেদন সম্পর্কে জেনে নিন।
দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার আবেদন
আপনি যখন দক্ষিণ কোরিয়া যাবেন তখন আপনার রকম কাগজপত্র লাগবে আবেদন করার জন্য যেমন এনআইডি বা স্মার্ট কার্ড, পাসপোর্ট, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতা শাহরুখ ডকুমেন্টস ইত্যাদি।
এ সকল কাগজপত্র আপনার থাকলে আপনি খুব সহজেই দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন ভিসার জন্য। দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ভিসা ক্যাটাগরী রয়েছে।
তাই আপনি যখন আবেদন করবেন তখন আপনি ঠিক করে দিবেন কোন ভিসা ক্যাটাগরির মাধ্যমে আপনি দক্ষিণ কোরিয়া যাবেন।
যেমন স্টুডেন্ট ভিসা, জব ভিসা,সিজনালও ননসিজেনাল ভিসা, বিজনেস ভিসা, কোম্পানি ভিসা,টুরিস্ট ভিসা, শ্রমিক ভিসা, কৃষি ভিসা, ক্লিনার রেস্টুরেন্ট, ড্রাইভিং ইত্যাদি কাজের ভিসা।
এগুলোর মধ্যে আপনি যে ভিসা ক্যাটাগরির মাধ্যমে যাবেন সেই ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী আপনি আবেদন করবেন। সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৫ ও দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার আবেদন সবই জানালাম আপনাদের।
পরিশেষেঃ সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৫ ও দক্ষিণ কোরিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত।
জানবো আমরা ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url