বিষধর সাপের কামড়ের লক্ষণ ও বিষধর সাপ চেনার উপায় জানুন

বিষধর সাপের কামড় বিষধর সাপের কামড়ের লক্ষণ ও বিষধর সাপ চেনার উপায় কী এই বিষয়গুলোই নিশ্চয় অনলাইনে খুজছেন?  এই আর্টকেলে এই বিষয়গুলো সহ আরো বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো আপনাদের সাথে। 
বিষধর সাপের কামড়ের লক্ষণ ও বিষধর সাপ চেনার উপায় কী। জানবো আমরা। janbo amra
বিষধর সাপের কামড়ের লক্ষণ ও বিষধর সাপ চেনার উপায় কী।
বিষধর সাপ চেনার উপায় কী ও বিষধর সাপের কামড়ের লক্ষণ জানার পাশাপাশি সাপে কামড়ালে কেমন অনুভব হয় তাও জানতে পারবেন। 

সূচিপত্রঃ বিষধর সাপের কামড়ের লক্ষণ ও বিষধর সাপ চেনার উপায় কী

বিষধর সাপের কামড়ের লক্ষণ

আমাদের দেশে বেশ কিছু বিষধর সাপ রয়েছে। সাপগুলো কামড়ালে আমাদের মারাত্মক ক্ষতি হয়। মাঝে মাঝে মানুষের মৃত্যুও ঘটে৷ বিষধর সাপের কামড়ের বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে।বিষধর সাপের কামড়ের প্রধান লক্ষণগুলো হলো:

১। দুই বা তিনটি ফাংয়ের দাগঃ সাপ কামড়ালে সাধারণত ফাংয়ের দাগ দেখা যায়।

২। ক্ষতস্থানে তীব্র ব্যথাঃ সাপ কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতস্থানে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়।

৩। ফোলা ও লালচে হওয়াঃ কামড়ানোর পর ক্ষতস্থান ফুলে যেতে পারে এবং লালচে হয়ে যেতে পারে।

৪। ঝিমঝিম করা বা মাথা ঘোরাঃ বিষধর সাপের কামড়ের ফলে মাথা ঘোরা বা ঝিমঝিম করার অনুভূতি হতে পারে।

৫৷ বমি ও বমি ভাবঃ বিষ শরীরে প্রবেশ করলে বমি ভাব বা বমি হতে পারে।

৬৷ শ্বাসকষ্টঃ শরীরে বিষ প্রবেশ করলে শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা হতে পারে।

৭। ঘাম বের হওয়া ও দ্রুত হৃদস্পন্দনঃ শরীরে বিষের প্রভাবে ঘাম হওয়া এবং হৃদস্পন্দন বেড়ে যেতে পারে।

৮। মাংসপেশীর দুর্বলতাঃ বিষের প্রভাবে হাত, পা বা অন্যান্য অঙ্গে দুর্বলতা অনুভূত হতে পারে।

৯। দৃষ্টির অস্পষ্টতাঃ বিষের কারণে দৃষ্টি অস্পষ্ট বা ঝাপসা হতে পারে।

১০। অজ্ঞান হয়ে যাওয়াঃ কিছু ক্ষেত্রে সাপের বিষের কারণে অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

১১। রক্তচাপ কমে যাওয়াঃ বিষ শরীরে প্রবেশ করলে রক্তচাপ হঠাৎ কমে যেতে পারে, যা শারীরিক অবস্থা আরও খারাপ করে।

১২। মুখ ও জিহ্বার অস্বাভাবিক অনুভূতিঃ মুখের ভিতর, বিশেষ করে জিহ্বায় অবশভাব বা অস্বাভাবিক অনুভূতি হতে পারে।

১৩। গলার গিঁট বা শক্ত ভাবঃ গলা শক্ত হয়ে যাওয়া বা কথা বলার সময় কষ্ট হতে পারে।

১৪। নাক ও মুখ থেকে রক্তপাতঃ কিছু বিষাক্ত সাপের কামড়ের ক্ষেত্রে নাক, মুখ বা দাঁতের মাড়ি থেকে রক্তপাত হতে পারে।

১৫। নিঃশ্বাসের সময় শিস বা শব্দ হওয়াঃ শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় শিসের মতো শব্দ হতে পারে, যা শ্বাসযন্ত্রে বিষক্রিয়ার ফলে হয়।

এসব লক্ষণ দেখা দিলে, দ্রুত হাসপাতালে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়া উচিত এবং বিষের প্রকৃতি বুঝে পরবর্তী চিকিৎসা নেয়া অত্যন্ত জরুরি। বিষধর সাপের কামড়ের লক্ষণ জানালাম আপনাদের এইবার সাপ চেনার উপায় সম্পর্কে জানাবো আপনাদের। 

বিষধর সাপ চেনার উপায় কী?

বিষধর সাপ চেনার কয়েকটি উপায় রয়েছে। তবে সাপ চিনতে অভিজ্ঞতা জরুরি, কারণ সব বিষধর সাপ একরকম দেখতে হয় না এবং কিছু অবিষধর সাপও দেখতে বিষধর সাপের মতো হতে পারে। এখানে কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হলো যেগুলোর সাহায্যে বিষধর সাপ চেনা যায়:

১। মাথার আকৃতিঃ বেশিরভাগ বিষধর সাপের মাথা ত্রিকোণাকার (তির্যক আকৃতির) হয়, কারণ তাদের মাথার পেছনে বিষগ্রন্থি থাকে যা মাথাকে একটু প্রশস্ত করে তোলে। অবিষধর সাপের মাথা সাধারণত গোলাকার বা সামান্য চ্যাপ্টা হয়ে থাকে।

২। চোখের পাতাঃ বিষধর সাপের চোখের মণি প্রায়শই খাড়া (আয়তাকার) হয়, তবে কিছু অবিষধর সাপেরও এই রকম চোখ হতে পারে। অবিষধর সাপের চোখের মণি সাধারণত গোলাকার হয়।

৩। দাঁতঃ বিষধর সাপের উপরের চোয়ালে বিষ দাঁত থাকে, যা সাধারণত সামনে বা মাঝামাঝি অংশে অবস্থান করে। তবে এটি দেখতে পাওয়া অনেক সময় কঠিন।

৪৷ রঙ ও নকশাঃ বিষধর সাপের গায়ে প্রায়শই উজ্জ্বল রঙ এবং নকশা থাকে, তবে এটি সব সময় নির্ভুল নির্দেশনা নয়। কিছু অবিষধর সাপেও উজ্জ্বল রঙ এবং নকশা দেখা যায়।

৫। লেজঃ কিছু বিষধর সাপের লেজ হঠাৎ সরু হয়ে যায়। অবিষধর সাপের লেজ ধীরে ধীরে সরু হয়।

৬৷ কাঁপন বা ঝাঁকুনিঃ কিছু বিষধর সাপ, যেমন র‍্যাটল সাপ, ঝাঁকুনি দিয়ে বিপদ সংকেত দেয়। তবে এটি দক্ষিণ এশিয়ায় বিরল৷

৭। ফণা তোলাঃ কোবরা ও খৈয়া গোখরা সাপ ফণা তোলে এবং এভাবে শত্রুকে ভয় দেখায়। অন্যদিকে অবিষধর সাপ এমন আচরণ সাধারণত করে না।

৮। বিষাক্ত দংশনের লক্ষণঃ বিষধর সাপ দংশন করলে দংশনের জায়গায় দ্রুত ব্যথা, ফোলাভাব, লালচে ভাব এবং অনেক সময় রক্তপাত শুরু হয়। পাশাপাশি, স্নায়বিক সমস্যা, মাথা ঘোরা, শ্বাসকষ্ট, এবং অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার লক্ষণও দেখা যায়। তবে এটা নিশ্চিত করতে হাসপাতালে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

৯। প্রজাতি নির্ধারণঃ অঞ্চলভেদে বিভিন্ন ধরনের সাপ পাওয়া যায়। কিছু নির্দিষ্ট প্রজাতি যেমন চন্দ্রবোড়া, গোখরা, এবং কোরাল সাপ (বাঁকানো রঙিন দাগযুক্ত) খুব বিষধর হিসেবে পরিচিত। তাই স্থানীয়ভাবে পরিচিত বিষধর সাপের প্রজাতি সম্পর্কে জানাশোনা সহায়ক।

১০। গন্ধঃ কিছু বিষধর সাপ, যেমন মসুরের মতো বা রাসেল ভাইপার (চন্দ্রবোড়া) নিজস্ব গন্ধ ছেড়ে দেয়, যা বিপদ সংকেত হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে এটি সব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় এবং শুধু বিশেষজ্ঞরাই এটি সঠিকভাবে বুঝতে পারেন।

তবে উল্লেখ্য যে, প্রতিটি বিষধর সাপের আচরণ বা চেহারায় ভিন্নতা থাকতে পারে, এবং কিছু অবিষধর সাপও বিষধর সাপের মতো দেখতে হতে পারে। তাই সাপ দেখলে আতঙ্কিত না হয়ে নিরাপদ দূরত্বে থাকা এবং বিশেষজ্ঞের সাহায্য নেওয়াই ভালো। বিষধর সাপ চেনার উপায় কী তা জানলেন সাপে কামড়ানোর পর কেমন অনুভব হয় তা জেনে নিন এইবার। 

বিষধর সাপের কামড়ে প্রাথমিক সতর্কতামূলক পদক্ষেপঃ

* কামড়ের স্থানটি নিচু করে রাখতে হবে, যাতে বিষ দ্রুত ছড়াতে না পারে।

* কামড়ের স্থানটি পরিস্কার রাখুন এবং শান্ত থাকুন।

* রক্তচাপ স্থিতিশীল রাখার চেষ্টা করুন এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসা কেন্দ্রে যান। সাপের কামড়ের পর দ্রুত চিকিৎসা জরুরি কারণ প্রায় সব ধরনের বিষাক্ত সাপের কামড় জীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।

সাপে কামড়ালে কেমন অনুভব হয়?

সাপে কামড়ের প্রভাব সাপের প্রজাতি, বিষের ধরন, এবং ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে। কিছু বিষাক্ত সাপের কামড়ের আরও কিছু লক্ষণ এবং অনুভূতি নিচে উল্লেখ করা হলো :

১। প্রাথমিক ব্যথা এবং ফোলাঃ কামড়ের স্থানে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয় এবং দ্রুত ফুলে যেতে পারে। কামড়ের স্থানে ক্ষত বা দাগ দেখা যেতে পারে।

২। ঝাঁঝালো বা জ্বলুনিঃ বিষাক্ত সাপের কামড়ে কামড়ের স্থানে জ্বালাপোড়া বা ঝাঁঝালো অনুভূতি হতে পারে।

৩। অসাড়তাঃ কামড়ের জায়গাটি কিছুক্ষণের মধ্যেই অসাড় হতে পারে এবং সামগ্রিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে এই অসাড়তা ছড়াতে পারে।

৪। শ্বাসকষ্টঃ বিষাক্ত সাপের কামড়ে শ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে। এটি একটি গুরুতর লক্ষণ, যা তৎক্ষণাৎ চিকিৎসার প্রয়োজন।

৫৷ মাথা ঘোরা এবং ক্লান্তিঃ সাপে কামড়ের পর মাথাঘোরা, ঝিমুনি, ক্লান্তি এবং দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।

৬৷ বমি এবং পেটে ব্যথাঃ অনেক সময় বমি বমি ভাব, বমি হওয়া এবং পেটব্যথা হতে পারে।

৭। হৃদস্পন্দনের পরিবর্তনঃ বিষ শরীরে ছড়ালে হৃদস্পন্দন দ্রুত বা ধীরে হতে পারে।

৮৷ স্নায়বিক সমস্যাসমূহঃ স্নায়বিক বিষযুক্ত সাপ কামড় দিলে দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে যেতে পারে, চোখের পাতা বন্ধ হতে শুরু করতে পারে, এবং কথা বলায় সমস্যা হতে পারে। এটি সাধারণত কোবরা বা ক্রেইটের মতো সাপের কামড়ে দেখা যায়।

২। রক্তচাপ এবং রক্তজমাট বাঁধার সমস্যাঃ কিছু সাপের বিষ রক্তের জমাট বাঁধার প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে, যার ফলে অতিরিক্ত রক্তপাত হতে পারে। এটি শারীরিক দুর্বলতা এবং কিছু ক্ষেত্রে অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অকেজো হতে পারে।

৩। অস্থিরতা এবং বিষণ্ণতাঃ কামড়ের পর স্নায়বিক সিস্টেমের ওপর প্রভাব পড়লে ব্যক্তি অস্থির বা বিষণ্ণ অনুভব করতে পারে। অনেক সময় শারীরিক অস্বস্তি মানসিক অস্থিরতার কারণ হয়ে ওঠে।

৪। চামড়ায় পরিবর্তনঃ কামড়ের স্থানে চামড়া বিবর্ণ হয়ে যেতে পারে, রক্তক্ষরণ হতে পারে, এবং ধীরে ধীরে সেই স্থানটি পচন ধরতে পারে।

৫। মাংসপেশির সংকোচন ও খিঁচুনিঃ সাপে কামড়ালে মাংসপেশি শক্ত হয়ে যেতে পারে, কখনো কখনো খিঁচুনি দেখা যায়। এটি বিষালাপের কামড়ে হতে পারে।

৬। বিবমিষা এবং প্রচণ্ড ঘামঃ অনেকেই কামড়ের পর বমিবমি ভাব বা প্রচণ্ড ঘাম অনুভব করেন, যা শরীরে বিষক্রিয়া ছড়ানোর লক্ষণ।

৭। মস্তিষ্কে চাপ এবং অজ্ঞান হয়ে যাওয়াঃ কামড়ের পর শরীরে বিষ দ্রুত ছড়ালে অজ্ঞান হওয়া, হ্যালুসিনেশন, বা মস্তিষ্কে চাপ অনুভূত হতে পারে।

৮। গলায় ফাঁপা এবং কণ্ঠস্বরের পরিবর্তনঃ কিছু বিষাক্ত সাপের কামড়ের ফলে গলায় ফাঁপা দেখা দিতে পারে এবং কণ্ঠস্বর ভারী হয়ে আসতে পারে। এটি শ্বাসনালী বাধাগ্রস্ত করার কারণে শ্বাসকষ্ট তৈরি করতে পারে।

৯। শরীরের একাধিক স্থানে ফোলাঃ কামড়ের আশেপাশের অঞ্চল ছাড়াও বিষের প্রভাবে শরীরের অন্যান্য অংশেও ফোলা দেখা দিতে পারে, যেমন মুখমণ্ডল, ঠোঁট এবং চোখ।

১০। তীব্র পেশি ব্যথা এবং ক্লান্তিঃ শরীরের বিভিন্ন পেশীতে ব্যথা হতে পারে এবং মারাত্মক ক্লান্তি বা অবসাদ অনুভব হতে পারে। এটি বিষের প্রভাবে শরীরে প্রভাবিত হতে পারে।

১১৷ রক্তশূন্যতা এবং হলুদাভ ত্বকঃ কিছু সাপের বিষ রক্তের কোষগুলিকে ধ্বংস করতে পারে, যার ফলে ত্বক ও চোখে হলুদাভ ভাব (জন্ডিস) দেখা দিতে পারে।

১২। প্রচণ্ড ঘাম এবং ত্বক ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়াঃ বিষের কারণে তীব্র ঘাম হয় এবং ত্বক ঠাণ্ডা এবং আর্দ্র হতে পারে, যা শরীরের তাপমাত্রা কমে যাওয়ার ইঙ্গিত দেয়। সাপে কামড়ালে কেমন অনুভব হয় বুঝতে পারলেন বিশ্চয়  এইবার প্রাথমিক পদক্ষেপ সম্পর্কে জানুন। 

বিষধর সাপের কামড়ের লক্ষণ সম্পর্কে বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর 

১। প্রশ্ন : বিষধর সাপের কামড়ের পর প্রাথমিক চিকিৎসা কী কী?

উত্তর: কামড়ের জায়গা পরিষ্কার করে ব্যান্ডেজ বা কাপড় দিয়ে হালকা করে বাঁধতে হবে (কিন্তু শক্তভাবে নয়)। আহত স্থানটি হৃদযন্ত্রের স্তরেই রাখতে হবে, এবং দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত।

২। প্রশ্ন : সাপের কামড়ের পর কোনো বিশেষ খাবার এড়ানো উচিত কি না?

উত্তর: হ্যাঁ, সাপের কামড়ের পর ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল এড়ানো উচিত কারণ এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং বিষ দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে।

৩। প্রশ্ন : সাপের কামড়ে রক্তপাত হলে কি করতে হবে?

উত্তর: রক্তপাত হলে রক্ত বন্ধ করার চেষ্টা না করে হালকা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা উচিত এবং যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিতে হবে।

৪। প্রশ্ন : বিষধর সাপের কামড়ে কীভাবে প্রাথমিকভাবে চাপ কমানো যায়?

উত্তর: কামড়ের স্থান থেকে দূরে কোনো চাপ প্রয়োগ না করে, সেখানে কোনো প্রকার ট্যুরনিকেট বা বাধা সৃষ্টি না করে, আহত অংশকে সাধারণত হৃদযন্ত্রের স্তর থেকে নিচে রাখতে হবে।

৫। প্রশ্ন : বিষধর সাপের কামড়ের পরে কি জল খাওয়া নিরাপদ?

উত্তর: হ্যাঁ, জল খাওয়া সাধারণত নিরাপদ, তবে বেশি জল বা অন্য কোনো তরল পান করা এড়ানো উচিত যেহেতু এটি দ্রুত বিষের বিস্তার ঘটাতে পারে।

পরিশেষেঃ বিষধর সাপের কামড়ের লক্ষণ ও বিষধর সাপ চেনার উপায় কি

কোন দুর্ঘটনা ঘটার আগে সেই্টা সম্পর্কে যদি আমাদের পূর্ব ধারনা থাকে তাহলে ক্ষতির পরিমান অনেক কম হতে পারে। তাই উপরোক্ত তথ্যগুলো সম্পর্কে ভালো ধারনা রাখুন। এইরকম তথ্য পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন এবং আমাদের সার্ভিস সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জানবো আমরা ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url